দেশের মোট প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রায় ২০ শতাংশ জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে, যার ফলে হাজার হাজার শিক্ষার্থী ও শিক্ষকের জীবন রয়েছে ঝুঁকির মধ্যে।
আওয়ামী লীগ শাসনামলে বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল নির্বাচন কমিশন।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে আওয়ামী লীগ সমর্থিত কর্মকর্তাদের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া নিয়ে প্রশাসনের মধ্যে অসন্তোষ তৈরি হয়।
‘আমি মাত্র মামলা দায়ের করেছি। তদন্তকারী কর্মকর্তা তথ্য যাচাই করবেন।’
তিন বছর মেয়াদি এ প্রকল্পে ব্যয় হবে প্রায় ৪ হাজার ৭০০ কোটি টাকা।
সরকারি চাকরির প্রশাসন, পররাষ্ট্র ক্যাডারের মতো কয়েকটি সাধারণ ক্যাডারের চাহিদা এতটাই বেড়েছে যে মেডিকেল ও ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মতো বিশেষায়িত ক্ষেত্রগুলো ছেড়ে সেখানকার গ্র্যাজুয়েটরা সাধারণ ক্যাডার সার্ভিসে...
জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কমার সঙ্গে সঙ্গে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তির হারও কমতে শুরু করেছে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
২০১৯ সালে এনআইডি কার্ডে ছবিও পরিবর্তন করেছিলেন হারিস। তৎকালীন সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদ এই ছবি পরিবর্তনের জন্য সুপারিশ করেছিলেন।
গত চার বছর ধরেই এ দুই খাতে বরাদ্দের এই নিম্নমুখী প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে
‘উপাচার্য পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক পরিচয়ই একমাত্র মাপকাঠি হওয়া উচিত নয়।’
‘এখন তো আমার মনে হচ্ছে নির্বাচন কমিশন নিজেই চায় না যে আমরা ভোট দেই।’
‘ভর্তি কমে যাওয়ার অন্যতম কারণ হতে পারে ব্যয় বৃদ্ধি।’
বুধবার পরিকল্পনা কমিশনের বৈঠকে উত্থাপিত নথিতে দেখা যায়, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, কৃষি ও সামাজিক সুরক্ষাসহ বেশ কয়েকটি খাতে গত চার অর্থবছরে প্রাক্কলিত বরাদ্দের চেয়ে কম বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
৭ জানুয়ারির এই নির্বাচনে মাত্র পাঁচটি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি নির্বাচিত হয়েছেন।
রোববার সংসদ নির্বাচনে ২৭ কেন্দ্রে কোনো ভোট পড়েনি, ২ কেন্দ্রে শতভাগ ভোট পড়েছে, ৬ কেন্দ্রে ৯৫ শতাংশ ভোট পড়েছে, ৫ কেন্দ্রে ৯৪ শতাংশ মানুষ ভোট দেন।
১২৭ জন পর্যবেক্ষক নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করতে আসবেন বলে আশা করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে ৬০ জন বিদেশি পর্যবেক্ষক চলে এসেছেন।
তবে দুর্গম অঞ্চলের ২ হাজার ৯৬৪টি কেন্দ্রে ব্যালট পাঠানো হবে ভোটের আগের দিন।
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২ অনুযায়ী, যে দল দুই শতাধিক প্রার্থী দিয়েছে, তারা সাড়ে চার কোটি টাকা পর্যন্ত ব্যয় করতে পারবে।