ব্যবসায়ী নেতাদের দাবি, উচ্চ উৎপাদন ব্যয়, জ্বালানি মূল্যবৃদ্ধি ও সুদের হার বৃদ্ধির কারণে সংকটের মধ্যে আছে দেশের শিল্পখাত। অথচ ঠিক সেই মুহূর্তে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারকে গুরুত্ব না দিয়ে বাজেটে রাজস্ব...
‘অর্থবহ সংস্কার না হলে অনেক ক্ষুদ্র ও মাঝারি ট্যানারি কারখানা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। যদি বর্তমান পরিস্থিতি অব্যাহত থাকে তবে আন্তর্জাতিক ক্রেতারা অন্য জায়গা থেকে চামড়া কিনবেন।’
গত মঙ্গলবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রকাশিত সাময়িক তথ্য অনুসারে—চলতি অর্থবছরে বেসরকারি বিনিয়োগ মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ২২ দশমিক ৪৮ শতাংশে নেমে এসেছে। আগের অর্থবছরে তা ছিল ২৩ দশমিক...
প্রতি বছর জাতীয় বাজেটে প্রায় ৩০ বিলিয়ন ডলার বরাদ্দ রাখা হয় সরকারি ক্রয়ের জন্য।
কয়েকটি কারখানা অফিস ইউটিলিটি ব্যবহার ও ব্যাংক নির্ভরতা কমানো এবং অর্থায়নের বিকল্প উৎস খোঁজার পথে হাঁটছে।
চীনা বিনিয়োগকারীদের সাম্প্রতিক সফরের কথা উল্লেখ করে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘চীন থেকে এক বিলিয়ন ডলারের বেশি...
২০২৪ সালের জুলাই থেকে ২০২৫ সালের এপ্রিলের মধ্যে ওষুধ রপ্তানি হয়েছে ১৭৭ দশমিক ৪২ মিলিয়ন ডলার। আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১৭১ দশমিক ৪৯ মিলিয়ন ডলার।
প্রায় ৩০ বছর পর সরকার কাঁচা পাট ও পাটপণ্য রপ্তানিতে মাশুলের হার সংশোধনের ঘোষণা দিয়ে গত ১৬ এপ্রিল বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল।
বিনিয়োগ সম্মেলনে যোগ দিতে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে এসে জুনসেওক হান নিজ দেশের সেইসব ‘পরিচিত লক্ষণ’ এখানে দেখে অভিভূত হয়েছেন।
তবুও তিনি বাংলাদেশের পরিবর্তিত নীতি ও সর্বোপরি এর জনগণের প্রতি আস্থা প্রকাশ করেছেন।
শামীমের কাছে বাংলাদেশে বিনিয়োগ একটি ব্যবসায়িক সিদ্ধান্তের তুলনায় বেশি কিছু। এটি ব্যক্তিগত মিশন। তিনি বলেন, ‘অস্ট্রেলিয়ায় যাওয়ার সময় বাবা-মাকে ফেলে এসেছিলাম। ভাই-বোনেরা এখনো দেশে। আমার হৃদয়...
গত ছয় মাসে দেশে রাবারের দাম প্রতি কেজি ২৮০ টাকা থেকে কমে ২২০ টাকা হয়েছে। এর ফলে চাষি ও উৎপাদকরা ক্রমবর্ধমান লোকসানে পড়েছেন।
একসময় যে সস্তা শ্রম দেশের সবচেয়ে বড় সুবিধা হিসেবে বিবেচিত হতো এখন অবকাঠামোগত দুর্বলতা, নীতিগত অনিশ্চয়তা ও ব্যবসায় ক্রমবর্ধমান খরচের কারণে সেই সুবিধা কমে যাচ্ছে।
২০২৪ সাল পর্যন্ত প্রায় ৩১৫ জাপানি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে ব্যবসা করছে।
সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্ব ও উন্নত প্রযুক্তির মাধ্যমে দেশের বন্ধ ছয় চিনিকলকে আধুনিক ও লাভজনক করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
বেশিরভাগ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান মূল্যস্ফীতি ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিকূলতার কারণে টিকে থাকার লড়াই করছে।
‘বন্দরের তালিকাভুক্ত প্রায় ৭০০ সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টের মধ্যে বর্তমানে ২৫০টি সক্রিয় আছে।’
ইপিবির তথ্য অনুসারে, জানুয়ারির তুলনায় ফেব্রুয়ারিতে ওষুধ রপ্তানি কমেছে ২২ দশমিক ছয় শতাংশ।