আজ সকালে সিআরবি সাত রাস্তার মাথায় মানববন্ধন করেছে গণতান্ত্রিক জোট চট্টগ্রাম জেলা শাখার নেতাকর্মীরা।
চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদকে নিয়ে অভিযানে গিয়ে ‘সচেতনতামূলক’ মাইকিং করেছে পুলিশ।
‘কবরস্থানের রক্ষণাবেক্ষণকারী ও গোরখোদকের থাকার জায়গাটি মানবিক কারণ বিবেচনায় ভাঙতে মানা করেছিলাম।’
‘ওসি বার্মা সাইফুলের কাছের লোকের সঙ্গে কথা বলেছেন বলে জানিয়েছে একাধিক সূত্র।’
নগর পুলিশের একাধিক কর্মকর্তার দাবি, ‘চাপে’ পরে এবং ‘পরিস্থিতি সামাল দিতে’ তাসলিমাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
দৃষ্টি-প্রতিবন্ধী পরিবারগুলোর সদস্যরা ইতোমধ্যে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (সিসিসি) মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন ও জেলা প্রশাসক (ডিসি) ফরিদা খানমের কার্যালয়ে আবেদন করেছেন। আবেদনে কলোনির প্রবেশপথে ফটক...
মো. আজির উদ্দিন কুড়িগ্রামের ছেলে। কাজ করতেন নারায়ণগঞ্জে। তার বিরুদ্ধে নেই কোনো মামলা। কিন্তু আর্থিক প্রতারণার এক মামলায় মূল আসামির পরিবর্তে আদালতে আত্মসমর্পণ করে যান কারাগারে। কথা ছিল, এর বিনিময়ে...
পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে বাসার ভেতর থেকেই গুলি ছোড়েন সাজ্জাদ। যারা গুলিবিদ্ধ হয়েছেন তারা সবাই সাধারণ মানুষ। পরে সে বাড়ির ছাদে উঠে পাশের আরেকটি ভবনে যায়। সেখান থেকে নামার সময় ব্যাংকের সিকিউরিটি...
সাত বছর পর পুলিশের বিশেষায়িত ইউনিট পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) তদন্তে বেরিয়ে এসেছে এসব তথ্য। ভবিষ্যতে এই ধরনের ঘটনা প্রতিরোধে পুলিশ সদর দপ্তরে পাঠানো হয়েছে বিশেষ সুপারিশ।
আবেদনকারীদের তালিকায় আছেন বিএনপি নেতাকর্মী, সাংবাদিক, উন্নয়নকর্মী, ব্যবসায়ী, মানবাধিকারকর্মীসহ অনেকে।
মামলার বাদী আজিজুল পেশায় ব্যবসায়ী। তার বিরুদ্ধে চট্টগ্রামের বায়েজিদ বোস্তামী থানা, পাঁচলাইশ থানা এবং কক্সবাজার সদর থানায় পাঁচটির অধিক মামলায় রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
ওই দুই ওসির বাড়ি কক্সবাজার এলাকায় বলে জানা গেছে।
পলাতক আসামি সাইফুলের রাজনৈতিক পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
১৬ জুলাই চট্টগ্রামের মুরাদপুরে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যুবলীগ-ছাত্রলীগের সংঘর্ষে তিনজন প্রাণ হারান
এখনো প্রিয়জনের অপেক্ষায় গুমের শিকার ২ ব্যক্তির পরিবার।
‘বন্যার পানি নেমে গেলে কোথায়-কীভাবে থাকবেন, সেই দুশ্চিন্তায় আছেন অনেকে।’
ফেনী ও চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে পানি বাড়লেও নৌকার অভাবে উদ্ধার করা যাচ্ছে না অনেককে। তবে বানভাসিদের উদ্ধারে এগিয়ে এসেছে বিভিন্ন ব্যক্তি ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন।
‘কারফিউতে অনেক পুলিশ সদস্য অস্ত্রসহ মোবাইল ডিউটিতে ছিলেন, তারা অনেকে আটকা পড়ে আছেন। কে কী পরিস্থিতিতে আছেন আমরা কেউ জানি না।’