২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু ৩, শনাক্ত ১৬.৫৪ শতাংশ

করোনা
ছবি: সংগৃহীত

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে আরও ১ হাজার ৭৯০ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে এবং শানাক্তের হার ১৬.৫৪ শতাংশ।

আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

অধিদপ্তর জানায়, মারা যাওয়া ৩ জনের মধ্যে ১ জন পুরুষ এবং ২ জন নারী।

২৪ ঘণ্টায় শনাক্তদের মধ্যে ১ হাজার ৩০৩ জন ঢাকা বিভাগের, ২৯ জন ময়মনসিংহ বিভাগের, ২১৪ জন চট্টগ্রাম বিভাগের, ৫২ জন রাজশাহী বিভাগের, ৩০ জন রংপুর বিভাগের, ৭৭ জন খুলনা বিভাগের, ৭২ জন বরিশাল বিভাগের, ১৩ জন সিলেট বিভাগের।

এর আগের ২৪ ঘণ্টায় ৪ জনের মৃত্যু হয়েছিল এবং ১ হাজার ৭২৮ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছিল। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ছিল ১৬.৮৯ শতাংশ।

এ নিয়ে দেশে এ পর্যন্ত ১৯ লাখ ৮৬ হাজার ৪৯০ জনের করোনা শনাক্ত হলো এবং তাদের মধ্যে মারা গেছেন ২৯ হাজার ১৮৮ জন।

গত ২৪ ঘণ্টায় ১০ হাজার ৮২২টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। 

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত ৬৭৮ জন সুস্থ হয়েছেন। এ নিয়ে মোট সুস্থ হলেন ১৯ লাখ ১০ হাজার ৪৭৭ জন।

সুস্থতার হার ৯৬ দশমিক ১৭ শতাংশ এবং মৃত্যুহার ১ দশমিক ৪৭ শতাংশ।

করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রনের দাপট কমলে ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে দৈনিক শনাক্ত রোগীর সংখ্যা হাজারের নিচে নেমে আসে। ধারাবাহিকভাবে কমতে কমতে এক পর্যায়ে ২৬ মার্চ তা একশর নিচে নেমে এসেছিল। গত ৫ মে দৈনিক শনাক্ত রোগীর সংখ্যা নেমেছিল ৪ জনে। শনাক্তের হার ১ শতাংশের নিচে ছিল বেশ কিছু দিন।

তবে গত ২২ মের পর থেকে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা আবারও বাড়ছে। ১১ সপ্তাহ পর দৈনিক শনাক্ত কোভিড রোগীর সংখ্যা গত ১২ জুন আবার ১০০ ছাড়িয়ে যায়। ১২ দিনের মাথায় তা দেড় হাজারের ঘরও ছাড়ায়।

বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়েছিল ২০২০ সালের ৮ মার্চ। ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের ব্যাপক বিস্তারের মধ্যে গত বছরের ২৮ জুলাই দেশে রেকর্ড ১৬ হাজার ২৩০ জন নতুন রোগী শনাক্ত হয়।

প্রথম রোগী শনাক্তের ১০ দিন পর ২০২০ সালের ১৮ মার্চ দেশে প্রথম মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ২০২১ সালের ৫ অগাস্ট ও ১০ অগাস্ট ২৬৪ জন করে মৃত্যুর খবর আসে, যা মহামারির মধ্যে এক দিনের সর্বোচ্চ সংখ্যা।

Comments

The Daily Star  | English

S Alam threatens int'l legal action against govt over asset freezing: FT

Alam says his family's bank accounts were frozen, they were subjected to travel bans, and they lost control of their companies, all while facing investigations for alleged money laundering without formal notification.

1h ago