যাদের একটি গাড়ি আছে, তাদেরকেও বৈদ্যুতিক গাড়ির জন্য বার্ষিক এক লাখ টাকা সারচার্জ দিতে হচ্ছে।
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) তথ্য বলছে, গত জানুয়ারি পর্যন্ত ঢাকায় নিবন্ধিত মোটরবাইক চালকের সংখ্যা প্রায় ৪৩ লাখ।
জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে টেসলার চেয়ে তিন বিলিয়ন ডলার বেশি আয় করেছে বিওয়াইডি।
বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় মোটরসাইকেল ব্র্যান্ড রয়্যাল এনফিল্ডের ইতিহাস একশো বছরেরও বেশি পুরোনো।
ক্লাসিক, বুলেট, হান্টার বা মিটিওর—পছন্দ যেটাই হোক না কেন, তা দেশের রাস্তায় বাইক রাইডিং অভিজ্ঞতাকে সমৃদ্ধ করবে।
ইফাদ মোটরস লিমিটেডের সূত্রে জানা গেছে—তারা বুলেট, মেটিওর, হান্টার ও ক্লাসিক—এই চার মডেল বাজারে আনবে।
আমদানিকারক দেশ থেকে উৎপাদনকারী দেশে পরিণত হওয়ায় শুধু যে ডলার বেঁচে গেছে তা নয়, সৃষ্টি হয়েছে হাজারো মানুষের কাজের সুযোগ।
জাপানে এর যে মডেল পাওয়া যাচ্ছে তা দেশটির তুষারঢাকা রাস্তায় চলার উপযোগী।
রাস্তায় যখন আপনি কোনো গাড়ি দেখতে পান, তখন প্রথম কোন জিনিসটি লক্ষ্য করেন? সাধারণত এর আকৃতি, যাকে বলা হয় ‘বডি স্টাইল’। এই বডি স্টাইল যানবাহনকে শ্রেণিবদ্ধ করার সবচেয়ে সহজ উপায়।
বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে দামি মোটরসাইকেল হলো নেইমান মার্কাস লিমিটেড এডিশন ফাইটার। যার বাজার মূল্য ১ কোটি ১০ লাখ মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১১৭ কোটি টাকা।
টেসলার মতো আধুনিক ইলেক্ট্রিক গাড়িগুলোতে সিঙ্গেল স্পিড ট্রান্সমিশন ব্যবহার করা হয়। যদিও পোরশে টাইকান এবং আউডি ই-ট্রন জিটি গাড়িগুলোতে ডাবল স্পিড ট্রান্সমিশন ব্যবহার করা হয়।
রানার জানিয়েছে, তারা প্রায় ৩০০ কোটি টাকা ব্যয়ে ময়মনসিংহে ১০ একর জমির উপর প্ল্যান্টটি গোড়ে তুলেছে। সেখান থেকে বছরে প্রায় ৩০ হাজার গাড়ি তৈরি করা হবে বলেও জানানো হয়েছে।
নতুন এই টায়ারটি রাস্তায় চলাচলের জন্য সমস্ত রেগুলেটরি এবং অভ্যন্তরীণ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে। টায়ারটি তৈরিতে সাধারণভাবে ব্যবহৃত যৌগগুলোর পরিবর্তে সয়াবিন তেল, চালের ভুসি এবং পাইন রজন-এর মতো...
বিশ্বজুড়ে সুপারকার ভক্তরা প্রতিবছরের শুরুতে প্রতীক্ষায় থাকেন ব্র্যান্ডগুলো নতুন কোন কোন গাড়ি নিয়ে আসবে, গতির ঝড় তুলে দাপিয়ে বেড়াবে রাজপথ।
নোঙর ফেলা অবস্থায় ইয়টটির প্রস্থ ১৫ মিটার পর্যন্ত বিস্তৃত করে রাখা যাবে। আবার সর্বোচ্চ গতিতে ভ্রমণের সময় পাতের আবরণ বন্ধ রেখে কড়িকাঠের প্রস্থ ২০ মিটার পর্যন্ত বিস্তৃত করা যায়
এমএক্স-থার্টি আকর্ষণীয় গাড়িটির অভ্যন্তরীণ অংশে কর্কসহ অন্যান্য টেকসই উপকরণ ব্যবহার করা হয়েছে। গাড়ির ভেতরের ক্লাস্টারটি তাদের বিদ্যমান কিছু মডেলের গাড়ি থেকে অনুকরণ করা হয়েছে।
দেশের প্রথম ৩ চাকার ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ অটো রিকশা বাজারে আনছে রানার। আগামী ১১ ফেব্রুয়ারি থেকে এই অটো রিকশা বিক্রি শুরু হবে।
অটোমোবাইল বিষয়ক সবশেষ রোমাঞ্চকর ইভেন্ট আন্ডারগ্রাউন্ড মিট-এর পর দেশের গাড়িপ্রেমীরা আবারও একটি গাড়ি বিষয়ক অনুষ্ঠানে সমবেত হন। ‘মার্সিডিজ হেরিটেজ মিট-৪’ শীর্ষক এই অনুষ্ঠানে অংশ নেন তারা।