দেশের মানুষ যদি মনে করে যে, তারা তিনটি দলকে দেখেছে, সেনা শাসনও দেখেছে—অতএব তারা এবার পরিবর্তন চায়, তাহলে হয়তো নতুন কিছু ঘটবে।
সৃস্ট নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম হওয়া উচিৎ ‘মুবারকাবদ বিশ্ববিদ্যালয়’।
নতুন বাংলাদেশের পুলিশের উচিত, নাগরিকের মত প্রকাশকে ইতিবাচকভাবে উৎসাহিত করা, ভয়ের সংস্কৃতি ছড়িয়ে দেওয়া নয়।
বিগত এক দশক ধরে আইন পেশায় জড়িত অনেকেই এআই ব্যবহার করে কার্যকর ডেটা বিশ্লেষণ ও আইনি নথি পরীক্ষা করেছেন।
তাদের ভালো থাকা নিশ্চিতে কর্তৃপক্ষকে আরও উদ্যোগ নিতে হবে।
সরকার স্বীকার করুক বা না করুক, ৫ আগস্টের পর অপরাধ-প্রবণতা বেড়েছে। প্রতিনিয়তই গণমাধ্যমে খবর আসছে। পুলিশ এখনো পুরোপুরি ফাংশন করছে কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন আছে।
দেশের মানুষ যদি মনে করে যে, তারা তিনটি দলকে দেখেছে, সেনা শাসনও দেখেছে—অতএব তারা এবার পরিবর্তন চায়, তাহলে হয়তো নতুন কিছু ঘটবে।
সৃস্ট নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম হওয়া উচিৎ ‘মুবারকাবদ বিশ্ববিদ্যালয়’।
নতুন বাংলাদেশের পুলিশের উচিত, নাগরিকের মত প্রকাশকে ইতিবাচকভাবে উৎসাহিত করা, ভয়ের সংস্কৃতি ছড়িয়ে দেওয়া নয়।
বোঝাপড়াটা এখানেই যে, ভারত এখান থেকে যা নেবে বা নিতে চায়, তার বিনিময়ে সে বাংলাদেশকে কী দিচ্ছে বা দেবে। সেই বোঝাপড়ার ক্ষেত্র তৈরিতে মোদির বিলম্বিত শুভেচ্ছাবার্তা একটি শুভসূচনা হতে পারে।
জনগণ চায় সংস্কারের এই সুবর্ণ সুযোগ যেন হাতছাড়া না হয়। তবে দেশের মানুষ বর্তমান পরিস্থিতির জটিলতা সম্পর্কেও সচেতন এবং তাদের অগ্রাধিকার হচ্ছে স্থিতিশীল রাজনৈতিক ও আইনি পরিবেশ।
বিগত এক দশক ধরে আইন পেশায় জড়িত অনেকেই এআই ব্যবহার করে কার্যকর ডেটা বিশ্লেষণ ও আইনি নথি পরীক্ষা করেছেন।
দেখার বিষয়, আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো ট্রাম্পজমানার নতুন দিনে কতটা নতুন কৌশল বের করে নতুন পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে পারেন।
‘এমন দ্বান্দ্বিক বা সংঘাতপূর্ণ পরিবেশ কারো জন্যই কাম্য নয়। দেশের জন্য মঙ্গলজনক নয়। বরং গণতান্ত্রিক উত্তরণের মধ্য দিয়ে দেশে বাস্তবসম্মত পরিবর্তনের যে পরিবেশ তৈরি হয়েছে, এটিকে কাজে লাগানো দরকার।’
এখন তো দেশে কোনো রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় নেই। তাহলে এই রাজনৈতিক ব্যক্তিরা ক্ষমতায় না থেকেও এমন অনৈতিক-অনধিকার ক্ষমতার চর্চা করছেন কীভাবে?
রাষ্ট্রযন্ত্রের যে শাসক ও প্রশাসকবর্গ তাদের কাছে বুদ্ধিজীবীতা ছিল দলদাস হওয়ার নামান্তর