তিনি বলেন, আমাদের নেতা তারেক রহমান ২০২২ সালে ৩১ দফা দিয়েছেন, ৩১ দফা তো সংস্কার।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা আশা করেছিলাম, প্রধান উপদেষ্টা সুনির্দিষ্ট একটি সময়ের রোডম্যাপ দিবেন। এটা তিনি দেননি, যা আমাদেরকে হতাশ করেছে এবং জাতিকেও হতাশ করেছে।’
অধ্যাপক এজেডএম জাহিদ হোসেন বলেন, মহাসচিব বাসায় পৌঁছেছেন। আলহামদুলিল্লাহ, তিনি সুস্থ আছেন, ভালো আছেন। এখন তিনি বিশ্রামে আছেন।
বিএনপি মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, বিএনপি মহাসচিব এখন অনেকটা সুস্থ আছেন।
‘এই সরকার ব্যর্থ হয়ে যাওয়া মানে আমাদের ব্যর্থ হয়ে যাওয়া।’
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সাহেব আপনাদের (দেশবাসীকে) ধৈর্য ধরতে বলেছেন
তিনি বলেন, ভারতের নেতৃবৃন্দ যেভাবে মিথ্যা প্রচার করছেন এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি দিচ্ছেন তা কোনোমতেই বাংলাদেশের মানুষ গ্রহণ করবে না।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, তারেক রহমান আইনগতভাবে মোকাবিলা করে উচ্চ আদালত থেকে বেকসুর খালাস পেয়েছেন।
তিনি বলেন, তারা চেষ্টা করছে আবার অন্ধকারে নিয়ে যাওয়ার। এজন্য খুব সজাগ থাকতে হবে, সর্তক থাকতে হবে।
তিনি বলেন, ভারতের নেতৃবৃন্দ যেভাবে মিথ্যা প্রচার করছেন এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি দিচ্ছেন তা কোনোমতেই বাংলাদেশের মানুষ গ্রহণ করবে না।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, তারেক রহমান আইনগতভাবে মোকাবিলা করে উচ্চ আদালত থেকে বেকসুর খালাস পেয়েছেন।
তিনি বলেন, তারা চেষ্টা করছে আবার অন্ধকারে নিয়ে যাওয়ার। এজন্য খুব সজাগ থাকতে হবে, সর্তক থাকতে হবে।
তিনি বলেন, আমাদের দুর্ভাগ্য আমরা এখনো ৫৩ বছরের মধ্যে শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া তৈরি করতে পারিনি।
তিনি বলেন, আমরা আহ্বান জানিয়েছি সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে একটা জাতীয় ঐক্য সৃষ্টি করা হোক।
সন্ধ্যা ৬টায় মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে বিএনপির ৫ সদস্যের প্রতিনিধি দল যমুনায় প্রবেশ করেন।
‘এ কোন বাংলাদেশ? আমরা কি ৫ আগস্টের আগে এমন বাংলাদেশকে চিনতাম? আজ কেন এই ভয়াবহ হিংসা,’ প্রশ্ন রাখেন তিনি।
বৈঠকে দেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে বিএনপি নেতারা আলোচনা করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
‘বর্তমান সরকার নির্বাচন দেবে না এমন কোনো শঙ্কা নেই, অনেক বিলম্বও করবে না’
তিনি বলেন, আমাদের চিন্তা হচ্ছে আগামী নির্বাচন নিয়ে।