আটককৃতরা হলেন- পিয়ারপুর গ্রামের জহুরুল বিশ্বাসের ছেলে জারিফ ইসলাম জিমি, জগন্নাথপুরের মৃত সায়েদ আলীর ছেলে জাহাঙ্গীর আলম ও আব্দুল মান্নানের ছেলে সোহাগ।
ওই পথচারী পুলিশকে জানান, ব্যাগটি তিনি থানার সামনের ফুটপাতে পরিত্যক্ত অবস্থায় পেয়েছেন।
অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে গত ৪ সেপ্টেম্বর থেকে অভিযান শুরু করে যৌথবাহিনী।
‘কেউ মিথ্যা তথ্য দিয়েছে যে, আমাদের কাছে অস্ত্র আছে। গতকাল রাতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গিয়ে অস্ত্র খুঁজে না পেয়ে সারারাত আমিসহ আমার ভাতিজা, কাজের ছেলে, ড্রাইভারকে ব্যাপক মারধর করে।’
সিরাজগঞ্জ সদর থানার ওসি বলেন, মুসুল্লিরা আজ মসজিদে নামাজ পড়তে গিয়ে সিঁড়িতে অস্ত্র ও গুলি দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেয়।
মাদকের গডফাদারদের আইনের আওতায় আনা হবে বলেও জানান তিনি।
উদ্ধার করা অস্ত্রের মধ্যে আছে ১৭টি নাইন এমএম পিস্তল, ছয়টি এসএমজি, ১৬টি শটগান, চার হাজার রাউন্ড গুলি।
ছয়জনের কাছ থেকে সাড়ে ১০ কেজি গাঁজা ও ২২ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়। এছাড়া বিদেশি পিস্তলসহ আরও একজন ধরা পড়েন।
‘যে ছাত্ররাজনীতি ক্যাম্পাসকে অস্ত্রে ভরপুর করে তোলে, সেই ছাত্ররাজনীতি আমাদের দরকার নেই।’
উদ্ধার করা অস্ত্রের মধ্যে আছে ১৭টি নাইন এমএম পিস্তল, ছয়টি এসএমজি, ১৬টি শটগান, চার হাজার রাউন্ড গুলি।
ছয়জনের কাছ থেকে সাড়ে ১০ কেজি গাঁজা ও ২২ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়। এছাড়া বিদেশি পিস্তলসহ আরও একজন ধরা পড়েন।
‘যে ছাত্ররাজনীতি ক্যাম্পাসকে অস্ত্রে ভরপুর করে তোলে, সেই ছাত্ররাজনীতি আমাদের দরকার নেই।’
আটককৃতরা একাধিক মামলার আসামি।
‘এক যুগের বেশি সময় ধরে আমাদের অনেক নেতাকর্মী বাড়িতে যেতে পারেন না। অনেকে ২ ঘণ্টা নিদ্রায় যেতে পারেন না। সবসময় রাষ্ট্রীয় বাহিনী আমাদের পেছনে ধাওয়া দিয়ে বেড়াচ্ছে।’
কেশবপুর ডিগ্রি কলেজের যে ঘর থেকে অস্ত্রগুলো উদ্ধার করা হয়েছে, সেটি কেশবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সালেহ উদ্দিন পুকু তার ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করেন বলে স্থানীয়রা জানান।