দৈনিক ৫০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করার জন্য সামিট এলএনজি টার্মিনাল কোম্পানি এখন তৈরি আছে।
সিঙ্গাপুরে মেরামত শেষে সামিট গ্রুপের ভাসমান টার্মিনালটি বঙ্গোপসাগরে ফেরার পর আগামী ১৮ জুলাই থেকে এলএনজি সরবরাহ শুরু করার পরিকল্পনা ছিল।
ঘূর্ণিঝড় রিমালের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত সামিট গ্রুপের ফ্লোটিং স্টোরেজ অ্যান্ড রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিট (এফএসআরইউ) মেরামতের জন্য বিদেশে পাঠানো হয়েছে। এ কারণে চলতি মাসে দেশে গ্যাস সরবরাহ বাড়বার কোনো সম্ভাবনা...
বাংলাদেশের এই দশকের শেষ নাগাদ এলএনজিকে গ্যাসে রূপান্তর করার সক্ষমতা চাহিদার তুলনায় বেড়ে যাবে। বিদ্যুৎকেন্দ্রের বাড়তি সক্ষমতার মতোই উদ্বৃত্ত এই সক্ষমতা গলার ফাঁস হয়ে উঠতে পারে বলে জানিয়েছে...
কারিগরি ত্রুটির কারণে মহেশখালী এলএনজি টার্মিনাল থেকে গ্যাস সরবরাহ কমে যাওয়ায় দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। এ কারণে আজ শনিবার দেশে বিভিন্ন এলাকায় লোডশেডিং হয়েছে।
মহেশখালীর ভাসমান এলএনজি টার্মিনাল থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে গ্যাস সরবরাহ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। এতে গৃহস্থালি, ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্প-কারখানায় তীব্র গ্যাস সংকট দেখা দিয়েছে বন্দরনগরী চট্টগ্রামে।
‘এলএনজি টার্মিনাল থেকে ৭৫০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করা হয়েছে। শনিবার থেকে তা কমিয়ে ৬০০ মিলিয়নে নামিয়ে আনা হয়েছে। এর ফলে চট্টগ্রামসহ অন্যান্য জেলাতেও গ্যাস সরবরাহ কমে যাবে।’
পেট্রোবাংলাকে ৩৩ লাখ ৬০ হাজার এমএমবিটিইউ এলএনজি ৫৭৪ কোটি ৬৫ লাখ ৭৪ হাজার ৩০২ টাকায় আমদানির অনুমোদনও দেওয়া হয়েছে।
‘কয়লার থেকে তো এলএনজি ভালো। তাই বিকল্প হিসেবে এর ব্যবহার বাড়ানো ছাড়া আমাদের হাতে আর কোনো বিকল্প নেই।’
‘এলএনজি টার্মিনাল থেকে ৭৫০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করা হয়েছে। শনিবার থেকে তা কমিয়ে ৬০০ মিলিয়নে নামিয়ে আনা হয়েছে। এর ফলে চট্টগ্রামসহ অন্যান্য জেলাতেও গ্যাস সরবরাহ কমে যাবে।’
পেট্রোবাংলাকে ৩৩ লাখ ৬০ হাজার এমএমবিটিইউ এলএনজি ৫৭৪ কোটি ৬৫ লাখ ৭৪ হাজার ৩০২ টাকায় আমদানির অনুমোদনও দেওয়া হয়েছে।
‘কয়লার থেকে তো এলএনজি ভালো। তাই বিকল্প হিসেবে এর ব্যবহার বাড়ানো ছাড়া আমাদের হাতে আর কোনো বিকল্প নেই।’
ঘূর্ণিঝড় মোখার কারণে কক্সবাজারের মহেশখালীর দুটি ভাসমান এলএনজি টার্মিনালে শুক্রবার রাত ১১টা থেকে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকায় চট্টগ্রামের বিভিন্ন বাসাবাড়িতে শনিবার ভোর থেকে রান্নার চুলায় গ্যাস সংকট দেখা...
নতুন তিনটি এলএনজি টার্মিনালের মধ্যে দুটি হবে ভাসমান, যা ফ্লোটিং স্টোরেজ অ্যান্ড রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিট (এফএসআরইউ) নামে পরিচিত। আর অপরটি হবে ভূমিভিত্তিক টার্মিনাল।