এগুলো বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচনে যাওয়া ও ভোটাধিকার প্রয়োগ সম্ভব হবে না বলে মন্তব্য করেন এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দীন পাটওয়ারী।
রাউজান উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদের একমাত্র প্রার্থী একেএম এহেছানুল হায়দর চৌধুরী গত পাঁচ বছরে সাত লাখ টাকায় চারটি ফ্ল্যাট কিনেছেন। নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামায় এমনটিই উল্লেখ...
‘সময় মতো দেখবেন...প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নিতে।’
হলফনামায় দেওয়া তথ্যের সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে বলে মন্তব্য করেছে টিআইবি।
অতীতের যেকোনো নির্বাচনের চেয়ে এবারের নির্বাচনে বেশি সংখ্যক কোটিপতি প্রার্থী অংশগ্রহণ করছেন।
নির্বাচনে অংশগ্রহণকারীদের জন্য হলফনামা জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক। হলফনামায় মিথ্যা তথ্য দিলে ফৌজদারি আইনে তিন বছর পর্যন্ত জেল হতে পারে।
হলফনামায় অসঙ্গতি প্রকট।
সেলিম ওসমানের নগদ ও ব্যাংকে জমা টাকাসহ অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ৭ কোটি ৮৭ লাখ ২৯ হাজার ৮০২ টাকা।
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গোপালগঞ্জ-৬ আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন শেখ হাসিনা।
হলফনামায় শিক্ষাগত যোগ্যতা এমএ, পিএইচডি এবং পেশা উল্লেখ করেছেন ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি চট্টগ্রামের (আইআইইউসি) অধ্যাপক ও বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান।
গত ১০ বছরে নাটোর-২ আসনের আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য শফিকুল ইসলাম শিমুলের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ বেড়েছে প্রায় ১৪ গুণ। এই সময়ের মধ্যে তার স্ত্রী শামীমা সুলতানা জান্নাতীর সম্পদ বেড়েছে ৬৯ গুণের বেশি।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় তিনি উল্লেখ করেছেন, তার কাছে নগদ আছে ১০ কোটি ৯২ লাখ ৯৪ হাজার ১৯৯ টাকা।
গত ২৮ নভেম্বর মনোনয়নপত্রের সঙ্গে আব্দুস সালাম মুর্শেদীর জমা দেওয়া হলফনামা থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও লালমনিরহাট-২ (আদিতমারী-কালীগঞ্জ উপজেলা) আসনে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য।
হলফনামা সূত্রে জানা গেছে, তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদের বর্তমানে ২ কোটি ২৮ লাখ টাকা ঋণ রয়েছে।
২০১৪ সালের আগে নজিবুল বাশারের স্ত্রী ও তার দুই ছেলের কোনো গাড়ি ছিল না। এখন তারা চারটি গাড়ি ব্যবহার করেন। নজিবুল নিজেও ব্যবহার করেন দুটি গাড়ি।
হুইপ বলেন, আমি গাড়ি বিক্রি করে তাকে ২ কোটি টাকা দিয়েছি। এছাড়া জমিজমা বিক্রি করে তিনি অবশিষ্ট সম্পদ অর্জন করেছেন।
ফতুল্লা এলাকায় শামীম ওসমানের ১০ শতাংশ জমির মূল্য দেখানো হয়েছে মাত্র ৫ হাজার ৭৫০ টাকা।
রাজশাহী সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত এই মেয়র প্রার্থী তার নির্বাচনী হলফনামায় নিজেকে আইনজীবী হিসেবে উল্লেখ করলেও এখান থেকে কোনো আয় তিনি হলফনামায় দেখাননি।