বিমানবন্দর-আম্বরখানা সড়ক অবরোধ করে আড়াই ঘণ্টা বিক্ষোভ করেন চা বাগানের শ্রমিকরা
শ্রমিকদের অভিযোগ, মালিকপক্ষ তাদের দুই মাসের বেতন দিচ্ছেন না।
বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা তাদের ছয় দফা দাবি অবিলম্বে মেনে নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। অন্যথায় তারা আরও কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের বাসন থানা তেলিপাড়া এলাকা অবরোধ করেন শ্রমিকরা
টিয়ারশেল ও জলকামান ব্যবহার করে সাড়ে ৪টার দিকে শ্রমিকদের ছত্রভঙ্গ করে পুলিশ।
শ্রমিকদের দাবি, তাদের দুই মাসের বেতন বকেয়া রয়েছে, যা পরিশোধের কথা ছিল। কিন্তু কারখানা কর্তৃপক্ষ বেতন না দেওয়ায় তারা সড়ক অবরোধে বাধ্য হন।
সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত শ্রমিকরা সড়ক অবরোধ করে রাখেন।
মামলা দায়ের বন্ধ ও নির্দিষ্ট পার্কিং প্লেসের দাবিতে বন্দর নগরী চট্টগ্রামে বিক্ষোভ করেছেন অটোরিকশা (ম্যাক্সিমা) চালকরা।
১০ ফেব্রুয়ারি থানা নিয়ে আনুষ্ঠানিক আলোচনার আশ্বাস দিলে অবরোধ প্রত্যাহার করা হয়
গাজীপুর শিল্প পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার মোশাররফ হোসেন দ্য ডেইলি স্টারকে জানান, টঙ্গী এলাকায় কারখানায় স্থিতিশীল থাকলেও গাজীপুর মহানগরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক নেই।
এতে মহাসড়কের উভয় পাশে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
সড়ক অবরুদ্ধ হওয়ায় আটকে আছে শত শত যানবাহন।
সড়কের উভয় পাশে সাত থেকে আট কিলোমিটার যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।
চান্দনা চৌরাস্তা থেকে মাওনা মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়
আজ সকাল সাড়ে ৯টার দিকে গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গী পশ্চিম থানা খাঁপাড়া এলাকায় সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেডের শ্রমিকরা মহাসড়কে নেমে বিক্ষোভ শুরু করেন।
টঙ্গী থেকে রাজেন্দ্রপুর পর্যন্ত প্রায় ১০ কিলোমিটার সড়কে যানজট
বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা মহাসড়ক অবরোধ করে রাখে।
এই সময়ে সড়কে সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
নিহত আন্দোলনকারীদের গায়েবানা জানাজা হবে দুপুর ১টার দিকে।