গত এপ্রিলের মাঝামাঝি রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখলকে কেন্দ্র করে দেশটিতে গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ায় সেখানে রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
সুদানে চলছে রক্তক্ষয়ী সংঘাত। প্রাণভয়ে দেশ ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ। গত ২ সপ্তাহ ধরে ওই দেশে চলতে থাকা সংঘর্ষের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আজকের স্টার স্পেশাল।
গত ১৫ এপ্রিল শুরু হওয়া যুদ্ধের তীব্রতা বেড়ে গেলে পশ্চিমের দেশের কূটনীতিকরা হঠাৎ খার্তুম ছেড়ে চলে যান। এ তালিকায় আছে—যুক্তরাজ্য, সুইডেন, জার্মানি, নেদারল্যান্ডস ও স্পেন।
সুদানের সেনাবাহিনী এ ঘটনায় আধাসামরিক র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেসকে (আরএসএফ) দায়ী করছে।
সুদানে সংঘর্ষের মধ্যে আটকা পড়েছেন প্রায় দেড় হাজার বাংলাদেশি। সরকারের কাছে উদ্ধারের আকুতি জানিয়েছেন তারা।
‘সুদানে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সরিয়ে নেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে’ উল্লেখ করে তারেক আহমেদ বলেন, ‘আমাদের কর্মীরা এখন পর্যন্ত দূতাবাস প্রাঙ্গণে প্রবেশ করতে পারেননি।’
গত ১৫ এপ্রিল দেশটির ক্ষমতা দখলে ২ সামরিক নেতার অনুসারীদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী লড়াই শুরুর পর এ নিয়ে তৃতীয়বারের মতো যুদ্ধবিরতিতে রাজি হলো বিবদমান পক্ষগুলো।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন—চীন হয়তো সুদানের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ বন্ধে সহযোগিতা করতে সক্ষম। যদিও বিবদমান পক্ষগুলোর মধ্যে সমঝোতার কোনো লক্ষণ এখনো দেখা যাচ্ছে না।
সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত অন্তত ৪২০ জন নিহত ও ৩ হাজার ৭০০ জন আহত হয়েছেন
গত ১৫ এপ্রিল দেশটির ক্ষমতা দখলে ২ সামরিক নেতার অনুসারীদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী লড়াই শুরুর পর এ নিয়ে তৃতীয়বারের মতো যুদ্ধবিরতিতে রাজি হলো বিবদমান পক্ষগুলো।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন—চীন হয়তো সুদানের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ বন্ধে সহযোগিতা করতে সক্ষম। যদিও বিবদমান পক্ষগুলোর মধ্যে সমঝোতার কোনো লক্ষণ এখনো দেখা যাচ্ছে না।
সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত অন্তত ৪২০ জন নিহত ও ৩ হাজার ৭০০ জন আহত হয়েছেন
৩টি হেলিকপ্টারে করে রোববার ভোরে ১০০ জনের মতো লোককে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে
যুদ্ধবিরতির পরও সংঘাত চলছে, নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭০
বিশ্লেষকদের আশঙ্কা—সুদানের সামরিক বাহিনীর ২ সংস্থার মধ্যে চলমান সংঘর্ষে দেশটিতে বেসামরিক সরকার ব্যবস্থায় ফিরে আসার আশা সুদূর পরাহত হয়েছে এবং আরও বড় আকারে সংঘাত ছড়িয়ে যেতে পারে।
গত শনিবার দেশটির সামরিক নেতা আবদেল ফাত্তাহ আল-বুরহানের প্রতি অনুগত সেনাবাহিনীর সঙ্গে মোহামেদ হামদান দাগালোর নেতৃত্বাধীন আধা-সামরিক সংগঠন র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সের (আরএসএফ) সংঘর্ষ শুরু হয়।
আধা-সামরিক বাহিনীর দাবি তারা প্রেসিডেনশিয়াল প্যালেস, খার্তুম বিমানবন্দর ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে।