দলের বিরুদ্ধে ‘গায়ের জোরে, আধিপত্যবাদী কায়দায় পার্টি চালানোর’ অভিযোগ তার।
'ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন তার নিজস্ব এলাকায় ধনীদের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ না করতে পারলেও দরিদ্র সুইপার কলোনির বাসিন্দাদের উচ্ছেদ করে বহুতল ভবন নির্মাণ করে বিশেষ গোষ্ঠী ও চাঁদাবাজদের পকেট ভরার...
‘নির্বাচন আজ নির্বাসনে চলে গেছে। লুটেরা দুর্বৃত্তরা আজ ক্ষমতাশ্রয়ী রাজনীতির চালকের আসনে বসে আছে।’
সোমবার সকাল ১০টায় সিপিবির কেন্দ্রীয় কার্যালয় মুক্তিভবনে হায়দার আকবর খান রনোর মরদেহ নেওয়া হবে। সেখানে পার্টির পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হবে।
‘দেশ আজ দুই ভাগে ভাগ হয়ে গেছে। একদিকে দুর্নীতিবাজ লুটেরা গোষ্ঠী আর তাদের দল। অন্যদিকে সাধারণ মানুষ ও তাদের দল।’
নেতারা বলেন, ‘আমরা জনগণের দাবি নিয়ে বিদ্যুতের দাম কমানোর যৌক্তিক দাবিতে জ্বালানি মন্ত্রণালয়ে যেতে চেয়েছিলাম। আমাদের মিছিলে বাধা দিয়ে প্রকারান্তরে জনগণের দাবির প্রতি অবহেলা করা হলো।’
রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘ক্ষমতাসীনরা দেশটাকে আজ এমন জায়গায় নিয়ে গেছে, তরুণ প্রজন্ম দেশকে ঘিরে স্বপ্ন দেখছে না।’
এ ছাড়া, তার সদস্যপদ আগামী ৬ মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে।
‘রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে দক্ষ, দুর্নীতিমুক্তভাবে বিকল্প বাজার ব্যবস্থা গড়ে তোলা, সার্বজনীন রেশন ব্যবস্থা ও সারাদেশে ন্যায্যমূল্যের দোকান চালু ছাড়া এই সংকটের সমাধান করা যাবে না।’
রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘ক্ষমতাসীনরা দেশটাকে আজ এমন জায়গায় নিয়ে গেছে, তরুণ প্রজন্ম দেশকে ঘিরে স্বপ্ন দেখছে না।’
এ ছাড়া, তার সদস্যপদ আগামী ৬ মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে।
‘রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে দক্ষ, দুর্নীতিমুক্তভাবে বিকল্প বাজার ব্যবস্থা গড়ে তোলা, সার্বজনীন রেশন ব্যবস্থা ও সারাদেশে ন্যায্যমূল্যের দোকান চালু ছাড়া এই সংকটের সমাধান করা যাবে না।’
‘দেশে যে স্বৈরাচারী শাসন ব্যবস্থা কায়েম হয়েছে তা মানুষের মৌলিক অধিকারকে হরণ করেছে। সেই স্বৈরশাসনের কালো থাবা থেকে দেশকে মুক্ত করা এখন সময়ের দাবি। ৫২ আমাদেরকে এই শিক্ষাই দেয়।’
রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘সরকার ব্যক্তি, গোষ্ঠী ও দুর্নীতিবাজদের স্বার্থ রক্ষায় ব্যস্ত। সরকার পাটকল চালুসহ কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ব্যর্থ, জনগণের ভোটাধিকার হরণ করে একদলীয় কর্তৃত্ববাদী শাসন কায়েম...
রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘এই ধারাকে অব্যাহত রাখতে একদলীয় কর্তৃত্ববাদী শাসন কায়েম করা হচ্ছে।’
আগামী ২ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় সিপিবির ৩টি সমাবেশ হবে
‘৭ জানুয়ারি যে নির্বাচন হলো তা প্রহসনের নতুন মাত্রা দেখাল। এই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে নীতিহীন রাজনীতির চেহারা জনসম্মুখে আরেকবার ফুটে উঠল।’
‘পাইকারি ও খোলাবাজারে পণ্যমূল্য তদারকির জন্য মূল্য নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি উপযুক্ত ক্রেতাস্বার্থ সংরক্ষণ আইন প্রণয়ন ও কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।’
‘যেনতেন প্রকারে ক্ষমতায় থাকা ও ক্ষমতায় যাওয়ার রাজনীতি দেশবাসীকে জিম্মি করে ফেলেছে।’