রোববার দুপুর দেড়টায় শপথ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হতে পারে।
বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব সাংবাদিকদের ব্রিফ করবেন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
মামলায় বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নির্বাচিত সব সংসদ সদস্যদেরও আসামি করা হয়েছে।
ব্যক্তিগতভাবে ৩০ শতাংশ ভোটার উপস্থিতিকে ‘খুব উৎসাহব্যঞ্জক’ বলে মনে করেন না সিইসি।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনুমানিক ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন।
সিইসি বলেন, এই মামলাজটের কারণে কিছু লোকের লাভ হয়, তাই মামলাজট কীভাবে কমানো যায় সে বিষয়ে পরামর্শ দিতে কেউ এগিয়ে আসে না।
আরএফইডির সভাপতি সায়েম, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ূন
সঙ্গে তার একান্ত সচিব মো. রিয়াজ উদ্দিনও থাকবেন।
সিইসি বলেন, ‘আমি জানি না সরকারের সঙ্গে আসলেই কোনো গোপন এজেন্ডা নিয়ে কারো সমঝোতা হয়েছে কি না। আমি নির্দ্বিধায় বলতে পারি যে আমার সঙ্গে হয়নি।’
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, ভোটকেন্দ্রে ভোটাররা নিরাপদে যেতে পারবেন, সে আশ্বাস আমরা দিচ্ছি।
সিইসি বলেন, ‘কোনো ভোটারকে বাধা প্রদান করা যাবে না। কোনোভাবে ভোটারদের অধিকার খর্ব করা যাবে না। সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে কেন্দ্রীয়ভাবে নির্বাচন মনিটরিং করা হবে।’
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, ‘নির্বাচনে অনিয়ম ও পেশিশক্তির ব্যাবহার কঠোর হাতে দমন করা হবে। সিটি নির্বাচনে কোনো অনিয়ম সহ্য করা হবে না।’
গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন নিয়ে প্রার্থীদের তুলে ধরা অভিযোগ প্রসঙ্গে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, ‘নির্বাচন কমিশনের পক্ষে শত-সহস্র সমস্যা সমাধান করা সম্ভব নয়।’
তবে আজমত উল্লা খানের বিষয়ে কমিশন এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি মন্তব্য করে সিইসি আরও জানিয়েছেন, বিষয়টি নিয়ে নির্বাচন কমিশন আর কোনো তদন্ত করবে না।
‘এখন একটি রাজনৈতিক সংকট বিদ্যমান এবং বড় রাজনৈতিক দলগুলো আগামী সাধারণ নির্বাচনে অংশ নেবে কি না, তা একটি বড় চ্যালেঞ্জ।’
আগামী সাধারণ নির্বাচন নিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় আমন্ত্রণ পাওয়ার বিষয়ে বিএনপি বলেছে, এ ধরনের আলোচনা অর্থহীন।
‘কমিশন বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানিয়ে একটি চিঠি পাঠিয়েছে।’
‘ইভিএম ভোটে বলা হয় ধীরগতি, সেখানেও উপস্থিতি যথেষ্ট ভালো ছিল। আমরা আশা করি, আগামীতে ভোট প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক হবে, সেখানে উপস্থিতি যথার্থ হবে।’
‘গত ২টি সাধারণ নির্বাচন অবাধ বা সুষ্ঠু হয়নি। এর ফলে নির্বাচন কমিশনের প্রতি জনগণের আস্থা ক্ষুণ্ণ হয়েছে। বর্তমান নির্বাচন কমিশন এমন কিছু করতে পারেনি, যা মানুষের সেই ধারণা পরিবর্তন করবে। তাদের প্রথম...