দুপুরে ভূমি মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব এ এস এম সালেহ আহমেদ সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এই অগ্রগতি সম্পর্কে জানান।
‘এই আইনটির সঙ্গে প্রায় ১৫ লাখ কর্মচারীর ভালো-মন্দ জড়িত। এমন স্পর্শকাতর একটি আইন সংশোধনে কেন এত তাড়াহুড়া হলো—এই প্রশ্নগুলো বৈঠকে উঠেছে।’
অধ্যাদেশে সরকারি কর্মচারীদের বিরুদ্ধে সহজেই শাস্তি দেওয়ার বিধান যুক্ত করা হয়েছে।
আজ বুধবার পিএসসির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে নতুন তারিখ জানানো হয়।
আজ সকাল সাড়ে ১১টায় সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে এ সংক্রান্ত বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের পর ক্যাডার কর্মকর্তাদের মধ্যে পেশাগত দ্বন্দ্ব, কিছু কর্মচারীর কর্মস্থলে অনুপস্থিতি, সচিবালয়ে কর্মকর্তাদের রুমে হাতাহাতি, সচিবের রুম আটকিয়ে আন্দোলনসহ বিভিন্ন ধরনের...
নন-ক্যাডার সরকারি কর্মচারী নিয়োগে পৃথক পিএসসি গঠনের সিদ্ধান্ত হয়েছে।
এসব সুপারিশ বাস্তবায়নের জন্য সরকারি চাকরি আইন-২০১৮ এর ৪৪ এবং ৪৫ ধারা সংশোধন করতে হবে।
সহকারী পরিচালক থেকে অফিস সহায়ক পর্যন্ত মোট ১৬টি পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ। এসব পদে মোট ৬৬ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে।
সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা পুরুষের ক্ষেত্রে ৩৫ ও নারীর ক্ষেত্রে ৩৭ বছরের সুপারিশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন এ সংক্রান্ত কমিটির আহ্বায়ক আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী। একই সঙ্গে কেন এই সুপারিশ, তার...
‘আমি মনে করি পড়াশোনা শেষ করার পর যৌবনের এতটা সময় চাকরির পেছনে চলে গেলে উদ্যোক্তা হওয়ার আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে অনেকে।’
বয়স বাড়ানোর সুপারিশে বড় কারণ হিসেবে অন্তত তিনটি যুক্তি তুলে ধরা হয়েছে।
বর্তমানে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩০ বছর। তবে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও নাতি-নাতনিদের ক্ষেত্রে এই বয়সসীমা ৩২ বছর।
সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর ক্ষেত্রে ইতিবাচক বার্তা দিয়েছে এ সংক্রান্ত কমিটির আহ্বায়ক ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী।
কমিটিকে সাতদিনের মধ্যে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
সরকারি চাকরিতে আবেদনের বয়সসীমা ৩০ বছর থেকে বাড়িয়ে ৩৫ বছর করার দাবিতে বিক্ষোভরত চাকরিপ্রার্থীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ টিয়ারশেল ছুড়েছে।
কিছু চাকরিপ্রত্যাশীরা সরকারি চাকরিতে আবেদনের বয়সসীমা ৩৫ বছর করার দাবি জানিয়ে আসছেন।
সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবরোধ করেছেন চাকরিপ্রত্যাশীরা।
রেল ও আইন মন্ত্রণালয়ের সচিবদের চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।