একইসঙ্গে বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের জন্য অস্থায়ী ও স্থায়ী ১৭২টি নতুন পদের প্রস্তাবও পর্যালোচনা করা হবে।
‘যেসব চাকরির ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ যোগ্যতা এইচএসসি নির্ধারণ করা আছে, সেই প্রার্থীদের চাকরিতে প্রবেশের সুযোগ ২৬ থেকে ২৭ বছর পর্যন্ত থাকা উচিত।’
বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় একজন প্রার্থী সর্বোচ্চ তিনবার অবতীর্ণ হতে পারবে।
সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা পুরুষের ক্ষেত্রে ৩৫ ও নারীর ক্ষেত্রে ৩৭ বছরের সুপারিশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন এ সংক্রান্ত কমিটির আহ্বায়ক আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী। একই সঙ্গে কেন এই সুপারিশ, তার...
‘আমি মনে করি পড়াশোনা শেষ করার পর যৌবনের এতটা সময় চাকরির পেছনে চলে গেলে উদ্যোক্তা হওয়ার আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে অনেকে।’
বয়স বাড়ানোর সুপারিশে বড় কারণ হিসেবে অন্তত তিনটি যুক্তি তুলে ধরা হয়েছে।
বর্তমানে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩০ বছর। তবে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও নাতি-নাতনিদের ক্ষেত্রে এই বয়সসীমা ৩২ বছর।
সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর ক্ষেত্রে ইতিবাচক বার্তা দিয়েছে এ সংক্রান্ত কমিটির আহ্বায়ক ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী।
কমিটিকে সাতদিনের মধ্যে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা আগামী ১০ অক্টোবরের মধ্যে খুব সহজে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদন করতে হবে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে।
আবেদনের শেষ সময় ১ অক্টোবর।
আগামী ১৯ সেপ্টেম্বরের মধ্যে অনলাইনে আবেদন করা যাবে।
আগ্রহী প্রার্থীদের আগামী ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
আগ্রহী প্রার্থীদের আগামী ১০ অক্টোবরের মধ্যে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
আগ্রহীদের আগামী ২৭ সেপ্টেম্বরের মধ্যে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
আগ্রহীদের আগামী ২৭ সেপ্টেম্বরের মধ্যে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
আগ্রহীরা আগামী ১০ অক্টোবর পর্যন্ত অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আগ্রহী প্রার্থীদের আগামী ১৭ সেপ্টেম্বরের মধ্যে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।