‘মেরুদণ্ডওয়ালা অফিসার নিয়োগ দিন। একইসঙ্গে সেই অফিসারদের কাজে রাজনৈতিক বা গোষ্ঠীগত হস্তক্ষেপ করবেন না।’
দুপুরে ভূমি মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব এ এস এম সালেহ আহমেদ সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এই অগ্রগতি সম্পর্কে জানান।
‘এই আইনটির সঙ্গে প্রায় ১৫ লাখ কর্মচারীর ভালো-মন্দ জড়িত। এমন স্পর্শকাতর একটি আইন সংশোধনে কেন এত তাড়াহুড়া হলো—এই প্রশ্নগুলো বৈঠকে উঠেছে।’
অধ্যাদেশে সরকারি কর্মচারীদের বিরুদ্ধে সহজেই শাস্তি দেওয়ার বিধান যুক্ত করা হয়েছে।
আজ বুধবার পিএসসির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে নতুন তারিখ জানানো হয়।
আজ সকাল সাড়ে ১১টায় সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে এ সংক্রান্ত বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের পর ক্যাডার কর্মকর্তাদের মধ্যে পেশাগত দ্বন্দ্ব, কিছু কর্মচারীর কর্মস্থলে অনুপস্থিতি, সচিবালয়ে কর্মকর্তাদের রুমে হাতাহাতি, সচিবের রুম আটকিয়ে আন্দোলনসহ বিভিন্ন ধরনের...
নন-ক্যাডার সরকারি কর্মচারী নিয়োগে পৃথক পিএসসি গঠনের সিদ্ধান্ত হয়েছে।
এসব সুপারিশ বাস্তবায়নের জন্য সরকারি চাকরি আইন-২০১৮ এর ৪৪ এবং ৪৫ ধারা সংশোধন করতে হবে।
কর্মকর্তারা বলেন, প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা নীতি নির্ধারণ, পদোন্নতি, বিদেশ সফর, বিশেষ ক্ষমতাসহ সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা বেশি ভোগ করেন।
বাদ পড়া ২২৭ জন পুনর্বিবেচনার আবেদন করলে তা গ্রহণ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে মন্ত্রণালয়।
প্রশ্নফাঁস মামলায় এখন পর্যন্ত ২২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
প্রতিবাদপত্রে বলা হয়েছে, উপসচিব পদে পদোন্নতির ক্ষেত্রে সংস্কার কমিশন যে ধরণের সুপারিশ করার চিন্তা করছে, তা বাস্তবতা বিবর্জিত।
‘মাঠ প্রশাসনে কর্মরত জুনিয়র কর্মকর্তারা রাত-দিন কাজ করেন, ঠিকমতো পরিবারকে সময়ও দিতে পারেন না। প্রতিবার পদোন্নতির জন্য পরীক্ষা দিতে হলে পড়াশোনার সময় কোথায়?’
সংস্কার কমিশন প্রশাসন ক্যাডার ও অন্যান্য ক্যাডার থেকে সমান সমান পদোন্নতির সুপারিশ করবে বলে জানান চেয়ারম্যান।
শিক্ষার্থীদের দীর্ঘদিনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত এলো।
আজ রোববার দুপুরে সংবাদ সম্মেলন করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাবেন।
একইসঙ্গে বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের জন্য অস্থায়ী ও স্থায়ী ১৭২টি নতুন পদের প্রস্তাবও পর্যালোচনা করা হবে।
‘যেসব চাকরির ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ যোগ্যতা এইচএসসি নির্ধারণ করা আছে, সেই প্রার্থীদের চাকরিতে প্রবেশের সুযোগ ২৬ থেকে ২৭ বছর পর্যন্ত থাকা উচিত।’