যেকোনো উসকানিতেও সব রাজনৈতিক দল সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি অটুট রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছে বলেও জানান তিনি।
ড. ইউনূস প্রথমেই গণফোরামের সঙ্গে সংলাপে বসেন।
রাষ্ট্রের বিভিন্ন খাতের সংস্কার নিয়ে আগামী শনিবার আবারও রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে বসবেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আগামী শনিবার ৫ অক্টোবর দেশের প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে বসবে অন্তর্বর্তী সরকার।
এছাড়া ঘোষিত তফসিলের সময় যথেষ্ট নয় জানিয়ে তফসিলের সময় বাড়ানোর আহ্বান জানানো হয়েছে।
ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের আক্টিং ডেপুটি চিফ অব মিশন আর্টুরো হাইন্সের কাছে চিঠিটি হস্তান্তর করা হয়েছে।
‘ডোনাল্ড ট্রাম্পের নেতৃত্বে বা প্ররোচনায় ক্যাপিটাল হিলে হামলা হওয়ার পর সেই সন্ত্রাসীদের সঙ্গে কি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রশাসন-সরকার আলোচনায় বসেছে?’
ইসি এমন সময়ে এই উদ্যোগ নিয়েছে, যখন বিএনপির গুরুত্বপূর্ণ নেতারা কারাগারে কিংবা পালিয়ে আছেন।
তিনি বলেন, আমরা জানি আপনারা (ইসি) কী করবেন। কোনো ভোট হবে না। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে যাদের নামের তালিকা দেওয়া হবে, সংসদ নির্বাচনে তাদের বিজয়ী ঘোষণা করবেন।
‘ডোনাল্ড ট্রাম্পের নেতৃত্বে বা প্ররোচনায় ক্যাপিটাল হিলে হামলা হওয়ার পর সেই সন্ত্রাসীদের সঙ্গে কি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রশাসন-সরকার আলোচনায় বসেছে?’
ইসি এমন সময়ে এই উদ্যোগ নিয়েছে, যখন বিএনপির গুরুত্বপূর্ণ নেতারা কারাগারে কিংবা পালিয়ে আছেন।
তিনি বলেন, আমরা জানি আপনারা (ইসি) কী করবেন। কোনো ভোট হবে না। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে যাদের নামের তালিকা দেওয়া হবে, সংসদ নির্বাচনে তাদের বিজয়ী ঘোষণা করবেন।
বিএনপির উদ্দেশে তিনি বলেন, শর্ত বাদ দিয়ে, পূর্বশর্ত না করে শর্তগুলো টেবিলে এসে আলোচনা করেন।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর বলেছে, তারা বাংলাদেশে সহিংসতার ঘটনাগুলো খুবই গুরুত্বের সঙ্গে নিচ্ছে এবং বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্য অর্জনের জন্য সংলাপ গুরুত্বপূর্ণ।
মঙ্গলবার বিকেলে গণভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকের এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেছেন।
‘গণতান্ত্রিক নির্বাচনে কোনো পক্ষের রাজনৈতিক সহিংসতার কোনো জায়গা নেই।’
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘অবশ্যই রাজনীতিতে আলাপ-আলোচনা হতেই পারে।’
যে দলটি ইতোমধ্যে ক্ষমতায় আছে, তাদের একমাত্র চিন্তা হচ্ছে কীভাবে সেখানে টিকে থাকা যায় এবং তাদের পরাজিত করতে পারে এমন সব ধরনের বৈধ প্রচেষ্টাকে কীভাবে নস্যাৎ করা যায়। আর তাদের প্রতিদ্বন্দ্বীর ক্ষেত্রে...
তিনি বলেন, আরপিও সংশোধনের মাধ্যমে নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা খর্ব করা হয়নি।