বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক, লিথি গ্রুপ, তারাটেক্স ও এম এম নিটওয়্যার লিমিটেড কারখানার শ্রমিকরা মহাসড়কে নেমে এসে বিক্ষোভ শুরু করেন।
শ্রম ও কর্মসংস্থান সচিব এএইচএম শফিকুজ্জামান জানান, গত ২৮ অক্টোবর থেকে ৭ নভেম্বর জেনেভায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) পরিচালনা পর্ষদের ৩৫২তম অধিবেশনে বাংলাদেশ এই প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করে।
আজ শনিবার সকাল ৮টা থেকে ইসলাম গ্রুপ ও তুষকা গ্রুপের শ্রমিকরা নিজ নিজ কারখানার মূল ফটকের সামনে অবস্থান নিয়ে এই কর্মসূচি শুরু করেন।
বাংলাদেশের প্রতিযোগীরা যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বাজারে ভালো করেছে। কারণ তথ্যে দেখা গেছে, তাদের রপ্তানির পরিমাণের দিক দিয়ে বেড়েছে।
‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি কাজের শৃঙ্খলা বজায় রাখা পোশাক শিল্পের জন্য এখন বড় চ্যালেঞ্জ। কেননা, কারখানাগুলো বর্তমানে চালু আছে।’
বকেয়া পরিশোধের দাবিতে ২৬ ঘণ্টা ধরে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ
আন্দোলনরত শ্রমিকদের অভিযোগ, বকেয়া বেতন পরিশোধ না করেই কর্তৃপক্ষ কারখানাটি বন্ধ ঘোষণা করেছে।
সংবাদ সম্মেলনে কারখানা মালিকরা বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির সুযোগ নিয়ে কিছু মহল গুজব ছড়াচ্ছে।
সকালে আশুলিয়ার বাইপাইল-আবদুল্লাহপুর সড়কের জিরাবো এলাকায় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন শ্রমিকরা
শ্রমিক অসন্তোষে দুটি কারখানা ছুটি ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ
তবে শ্রমিকরা আজ সড়ক অবরোধ করেননি
‘যাদেরকে আমরা ধরতে পেরেছি, তার সবগুলো বিএনপির অ্যাক্টিভিস্ট বলে এখন পর্যন্ত আমাদের কাছে তথ্য আছে’
এর আগে নারী পোশাক শ্রমিক আঞ্জুয়ারা খাতুন (২৮) পুলিশের গুলিতে নিহত হন।
শ্রমিক আন্দোলনের সময় কারখানা ভাঙচুর ও কর্মকর্তাদের মারধরের অভিযোগে অজ্ঞাত শ্রমিক ও উস্কানিদাতাদের বিরুদ্ধে এসব মামলা করা হয়েছে।
পরিস্থিতি শান্ত থাকলেও আশুলিয়ার বেশ কিছু কারখানা এখনো বন্ধ রয়েছে।
‘তিন মাস ধরে বেতন পাই না, খুব কষ্টে আছি। আন্দোলন করছি, বেতন চাইতেছি। ওরা দেবে বলেও দিচ্ছে না।’
‘শ্রমিকরা বেগম রোকেয়া সরণির দুই পাশে অবস্থান নিয়েছেন। ফলে উভয় পাশে যান চলাচল বন্ধ হয়ে আছে। এতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।’