‘এটাই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য্য। ভোটে হেরে কাউকে দোষারোপ না করে আসুন আমরা একসঙ্গে কাজ করি।’
দুই প্রার্থী মধ্যে ভোটের ব্যবধান ৫৯ হাজার নয়টি।
ফরিদপুর সদর উপজেলার এ আসনটিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শামীম হক ও স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগের জেলা কমিটির উপদেষ্টা এ কে আজাদের মধ্যেই মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা।
ফরিদপুর-৩ (সদর) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে আজাদ (ঈগল) অভিযোগ করে বলেছেন, নির্বাচনের পরিবেশকে অস্থিতিশীল করতে তার নেতাকর্মীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে। তারা যাতে বাসায় না থাকেন এই ভয়ও...
অব্যাহতির নোটিশের পরিপ্রেক্ষিতে আজ দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কে আজাদ এ কথা বলেন।
‘আমাদেরকে কেন্দ্র থেকে বহিষ্কার করা হলে সেই সিদ্ধান্ত মেনে নেবেন। যেহেতু আমাদের বহিষ্কারের ক্ষমতা জেলা কমিটি রাখে না, তাই এ বিষয়টি নিয়ে আমরা ভাবছি না।’
বুধবার সকাল ১১টা ৩৮ মিনিটে ফরিদপুর শহরের আলীপুর মহল্লায় জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে যান সাকিব। ওই কার্যালয়ে তিনি প্রায় ২২ মিনিট সময় কাটান শামীম হকের সঙ্গে।
সময় চেয়ে শামীম হকের করা আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ আজ এ আদেশ দেন
এর আগে, গতকাল রাতে দয়ারামপুর বাজারে নৌকার প্রার্থী শামীম হকের নির্বাচনী ক্যাম্পে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
শামীম হক নেদারল্যান্ডসের নাগরিক—এমন অভিযোগ তুলে তার প্রার্থিতা বাতিল চেয়ে গত ৮ ডিসেম্বর ইসিতে আপিল করেছিলেন একই আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুল কালাম (এ কে) আজাদ।
এ কে আজাদের প্রার্থিতা বহাল।