২০২০ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাত, বাহরাইন ও মরক্কোর সঙ্গে ইসরায়েলের স্বাক্ষরিত চুক্তির কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ইসরায়েল শান্তি ও সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে আব্রাহাম চুক্তির পরিসর বাড়াতে আগ্রহী।’
তেহরানে আয়োজন করা হয়েছিল তৃতীয় ইরান-আফ্রিকা অর্থনৈতিক সহযোগিতা সম্মেলন। সেই সংবাদ আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শিরোনাম না হলেও প্রকাশিত হয়েছিল স্থানীয় পত্র-পত্রিকায়।
লেবাননের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনীর দুটি হামলায় বিনতে জাবিল ও তুলিনে তিনজন এবং দক্ষিণ লেবাননের বন্দর নগরী টায়ারে পাঁচজন নিহত হয়েছেন।
সৌদি আরবের রাষ্ট্রায়ত্ব সংবাদমাধ্যম আল-আরাবিয়ার সাংবাদিক লায়ালের বসবাস দুবাইতে।
গত নভেম্বরে ইসরায়েল ও লেবাননের ইরান সমর্থিত সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহ ৮০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়। সেই যুদ্ধবিরতির মেয়াদ রোববার শেষ হয়েছে।
এ পর্যন্ত ১৯ ফ্লাইটে সর্বমোট ১ হাজার ২৪৬ জন বাংলাদেশিকে লেবানন থেকে বাংলাদেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে।
দুই বছরেরও বেশি সময় পর প্রেসিডেন্ট পেল লেবানন।
আইডিএফ বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, ২০২৩ সালে ৫৫৮ ও ২০২৪ সালে ৩৬৩ জন সেনা নিহত হয়েছেন। এই দুই বছরে প্রাণ হারিয়েছেন মোট ৮৯১ সেনা।
এ পর্যন্ত নয়টি ফ্লাইটে মোট ৯৬৩ জন লেবানন থেকে দেশে ফিরেছেন।
বৈরুতে একটি অ্যাপার্টমেন্ট বিল্ডিংয়ের উপরের তলায় হামলার ঘটনাটি ঘটে।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, ‘চীন এই ঘটনা ও পারিপার্শ্বিকতার ওপর নজর রাখছে এবং এ অঞ্চলে অস্থিরতা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনায় উদ্বিগ্ন।’
ইসরায়েলি গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দক্ষিণ বৈরুতে হিজবুল্লাহর সদরদপ্তরে সংগঠনটির প্রধান হাসান নাসরুল্লাহকে নিশানা করে এই হামলা চালানো হয়েছে।
বৃহস্পতিবার রাতেও ইসরায়েলের যুদ্ধবিমান লেবাননে হামলা করেছে। লেবাননের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় লেবাননে মোট ৯২ জন নিহত হয়েছেন।
ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ১১টি দেশ অবিলম্বে লেবাননে ২১ দিনের যুদ্ধবিরতি কার্যকরের প্রস্তাব দিয়েছে। চলমান সংকটের শান্তিপূর্ন সমাধানের পথ খুঁজে বের করতে কূটনৈতিক তৎপরতা চালান প্রয়োজন। এবং এ কারণে সাময়িক এই...
ইসরায়েলি সেনাপ্রধানের বক্তব্য, যে কোনো সময় ইসরায়েলের সেনাবাহিনী স্থলপথে লেবাননে প্রবেশ করতে পারে। হিজবুল্লাহকে মোকাবিলা করাই তাদের এক এবং একমাত্র লক্ষ্য।
হিজবুল্লাহ জানিয়েছে, সাম্প্রতিক সময়ে লেবানন ও হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে ইসরায়েলের হামলাগুলোর মূল পরিকল্পনা মোসাদের সদর দপ্তর থেকেই এসেছে।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী আইডিএফের দাবি, তাদের যুদ্ধবিমান হিজবুল্লাহর এক হাজার ছয়শটি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করেছে। এসব জায়গায় আক্রমণ চালিয়ে ক্ষেপণাস্ত্র, ড্রোন ও রকেট ধ্বংস করা হয়েছে।
তিনি বলেন, আমরা যুদ্ধ চাই না। আমরা শান্তিতে বসবাস করতে চাই। এটা ইসরায়েল যে সর্বাত্মক যুদ্ধ চায়।
হিজবুল্লাহর প্রায় ৮০০ ঘাঁটিতে এ হামলা চালানো হয়।