সবশেষ পাঁচ টেস্টে স্রেফ ১৩.৩০ গড়ে ১৩৩ রান করেছেন রোহিত। ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি অধিনায়কত্ব নিয়েও সমালোচনার মুখে পড়েছেন তিনি।
নিয়মিত অধিনায়ক যদি ফিট হয়েও প্রথম টেস্ট খেলতে না পারেন তাহলে তাকে বাকি সিরিজেও দায়িত্বে না রাখার পরামর্শ দিলেন কিংবদন্তি সুনিল গাভাস্কার।
প্রশ্নের মুখে পড়ছেন ভারতের দুই সিনিয়র ক্রিকেটার বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মা।
এবার রোহিতের দল বিসিসিআইয়ের কাছ থেকে যে পরিমাণ আর্থিক পুরস্কার পেয়েছে, তার ধারেকাছেও পায়নি দেশটির হয়ে আগে বিশ্বকাপ জেতা দলগুলো।
তারা ভারতের মাটিতে পা রাখবে আগামীকাল ভোরে। এরপর ব্যস্ত একটি দিন পার করবে দলটি।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের এই সংস্করণ থেকে দুই তারকা ব্যাটার সরে দাঁড়ালেন বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ রেকর্ড নিয়ে।
বিশ্বকাপের ফাইনালে ম্যাচ সেরা হয়েই অবসরের ঘোষণা দিয়েছিলেন বিরাট কোহলি। জানিয়েছিলেন ভারতের হয়ে এটাই তার শেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ। এবার অধিনায়ক রোহিত শর্মাও হাঁটলেন সেই পথে।
আগে ব্যাটিং নেওয়ার ব্যাখায় রোহিত বলেছেন, পিচ দেখে ভালো মনে হয়েছে তার। তার সঙ্গে সুর মিলিয়েছেন প্রতিপক্ষ অধিনায়ক মার্করাম। টস জিতলে তিনিও আগে ব্যাটিং করতেন বলে জানিয়েছেন।
আগের চার বিশ্বকাপ মিলিয়ে এক অঙ্কের ঘরে যেখানে আউট হয়েছেন মাত্র দুবার, এবার এক আসরেই পাঁচবার এই অভিজ্ঞতা হয়েছে তার। দুবার তো শূন্য রানে ফেরার তেতো স্বাদও নেন ভারতের শীর্ষ ব্যাটিং তারকা।
ভারতের অধিনায়কের মতে, দলকে আরও অনেক সাফল্য উপহার দেওয়ার আছে তরুণ ওপেনারের।
১২০ রানের অপরাজিত বিস্ফোরক ইনিংস খেলেন ম্যাক্সওয়েল। ৫৫ বল মোকাবিলায় তার ব্যাট থেকে আসে ১২ চার ও ৮ ছক্কা।
নতুন আসরের আগে মুম্বাইর এমন সিদ্ধান্ত নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরেই ছিলো আলোচনা, সমালোচনা। মুম্বাইকে পাঁচটি আইপিএল ট্রফি জেতানো রোহিতকে কেন অধিনায়কত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হলো এই প্রশ্ন উঠে জোরালোভাবে।
গত ১১ বছরে ভারত কোনো টেস্ট সিরিজ হারেনি ঘরের মাঠে। বরং বিজয় কেতন উড়িয়ে তারা একটানা ১৬টি সিরিজ জিতেছে।
এক বছরের বেশি সময় বাইরে থাকার পর অবশেষে টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন দুই তারকা ব্যাটার।
গত নভেম্বর মাসের শেষদিকে গুজরাট ছেড়ে পুরনো ঠিকানায় ফেরেন হার্দিক।
শিরোপা জিততে না পারার গভীর বেদনা নিয়ে এতদিন চুপ করে ছিলেন ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত শর্মা। তিন সপ্তাহের বেশি সময় পর অবশেষে নীরবতা ভেঙে তিনি বললেন, জীবন থেমে থাকে না।
কিন্তু একইসঙ্গে ভারতের অধিনায়ক এটা বলতে দ্বিধা করেননি, ব্যাটিংয়ে তাদের আরও করার বাকি ছিল।
২০১১ বিশ্বকাপের আগে ভারতীয় দলের অংশ ছিলেন রোহিত। যদিও শেষমেশ বিশ্বকাপের স্কোয়াডে জায়গা হয়নি এই ডানহাতি ব্যাটারের।
শামির ৫৭ রানে ৭ উইকেটের অসাধারণ বোলিং ফিগারে চড়েই ভারত পেয়েছে ৭০ রানের জয়।