গত বছরের অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশের জিডিপি প্রায় সাড়ে চার শতাংশ বেড়ে আট লাখ ৮৬ হাজার ৮০০ কোটি টাকা হয়েছে।
‘হুন্ডি কমে যাওয়ায় ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স আসা বেড়েছে।’
মার্চের প্রথম ২৬ দিনেই রেমিট্যান্সের পরিমাণ ২.৯৪ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছিল।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে—গত ২০ মার্চ পর্যন্ত ব্যাংকগুলোর এনওপি ৫৫০ মিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। এটি মাসের শুরুতে ছিল মাত্র ১৫০ মিলিয়ন ডলার।
চলতি মাসের শেষ নাগাদ রেমিট্যান্স তিন বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে বাংলাদেশের রেমিট্যান্স আয়ের প্রধান উৎস ছিল যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও সৌদি আরব। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে—এ সময়ে শীর্ষ ৩০ দেশ থেকে মোট রেমিট্যান্স এসেছে ১৫ দশমিক ৯৬...
‘বাংলাদেশের ইতিহাসে ফেব্রুয়ারি মাসে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এটাই।’
অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন, নতুন বছরে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বাড়বে কি না এর উত্তর রাজনীতিবিদদের কাছে।
ডিসেম্বরে এসেছে ২ দশমিক ৬৩ বিলিয়ন ডলার, যা এক মাসের রেমিট্যান্সের রেকর্ড...
গত ১৮ মাসে উচ্চ মূল্যস্ফীতি কমাতে ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ধরে রাখতে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে পারেনি বাংলাদেশ। বর্তমানে দেশের অর্থনৈতিক সংকটের কেন্দ্রবিন্দুতে আছে অর্থনীতির এই দুই প্রধান সূচক।
সম্প্রতি রেকর্ড সংখ্যক কর্মী বিদেশে গেলেও গত সেপ্টেম্বরে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৪১ মাসের সর্বনিম্ন এক দশমিক ৩৪ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসে।
ব্যাংকগুলোকে এ নিয়ম মেনে চলার নির্দেশনা দিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক নোটিশে বলেছে, ‘সম্প্রতি লক্ষ্য করা গেছে যে এই নিয়ম মানা হচ্ছে না।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, সেপ্টেম্বরে অভিবাসী শ্রমিকরা ১.৩৪ বিলিয়ন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন, যা ৪১ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন।
বক্তারা বলেন, ‘দেশ এগিয়ে যাচ্ছে কিন্তু এনআরবি তথা প্রবাসী বাংলাদেশিরা দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখার পরও তারা অবহেলিত। বিমান ভাড়া থেকে শুরু করে প্রবাসীদের বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় সেবায় যথেষ্ট ঘাটতি রয়েছে।’
অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) তথ্য অনুসারে, চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ঋণ পরিশোধের পরিমাণ ৪১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৫ কোটি ৩০ লাখ ডলার। গত অর্থবছরের একই মাসে তা ছিল ১৭ কোটি ৯০...
রপ্তানি প্রবৃদ্ধির ধীর গতি ও রেমিট্যান্স প্রবাহ কমে যাওয়া অর্থনীতির জন্য ভালো সংবাদ নয়, বরং তা উদ্বেগজনক।
চলতি বছরের আগস্টে দেশে প্রবাসী আয় এসেছে ১.৫৯ বিলিয়ন ডলার।
ব্যাংক ও খোলা বাজারে ডলারের বিনিময় হারের পার্থক্য গত কয়েক মাস কম থাকার পর তা আবারও বাড়তে শুরু করেছে।
চলতি বছরের জুলাইয়ে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ কমেছে।