রাত ৮টা ২৫ মিনিট থেকে পুনরায় এই অংশে মেট্রোরেল চলাচল শুরু হয়।
ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) কোম্পানি সেক্রেটারি খোন্দকার এহতেশামুল কবির এ তথ্য জানিয়েছেন।
এ কারণে আগারগাঁও থেকে মতিঝিল অংশে মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে।
শত শত যাত্রী ট্রেন থেকে নেমে যান। সবাই ছুটতে থাকেন বিকল্প পরিবহনের খোঁজে। কিন্তু বেশিরভাগকেই হতাশ হতে হয়।
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে এই সমস্যা হয়েছে বলে মেট্রোরেল কর্মীদের মাইকিং করতে দেখা গেছে।
আজ পৃথক প্রজ্ঞাপনে তাদের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্ণাঙ্গ সূচিতে চালুর পর থেকে এতদিন শুক্রবার বাদে সপ্তাহের ছয়দিন মেট্রোরেল চলছে।
নিয়মিত যাত্রীদের মেট্রোরেল ব্যবহারে সচেতন হওয়ার তাগিদ দিয়ে ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘মিরপুর-১০ ও কাজীপাড়া স্টেশন অতি দ্রুত সংস্কার করা হবে এবং এ ব্যাপারে জাপানের রাষ্ট্রদূতের কাছে সহায়তা চাওয়া হবে।’
সকাল ৭টা ২০ মিনিট থেকে রাত ৮টা ৫০ মিনিট পর্যন্ত সিঙ্গেল জার্নি টিকিট কেনা যাবে।
আদালত মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষের এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপনের বৈধতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন।
ইফতারের সময় যাত্রীরা ২৫০ মিলিমিটার পানির বোতল বহনের সুযোগ পাবেন।
খসড়ায় বলা হয়েছে, সরকার যেকোনো নির্দিষ্ট বা সব গণপরিবহন পরিষেবার জন্য কার্ডটি ব্যবহার বাধ্যতামূলক করতে পারবে।
উদ্বোধনের পর প্রধানমন্ত্রী মোদি মেট্রোরেলে চেপে এসপ্ল্যানেড থেকে হাওড়া ময়দানে যান। তার সঙ্গে ছিল স্কুলগামী শিশুরা।
‘দুপুর সোয়া ২টার দিকে কাজীপাড়া স্টেশনে ঢুকে দেখি শিডিউল অনুযায়ী ট্রেন আসছে না। প্রায় ৪০ মিনিট অপেক্ষা করেও ট্রেন পাইনি।’
পিক আওয়ারে প্রতি ৮ মিনিট, স্পেশাল অফ-পিক আওয়ারে ১০ মিনিট এবং অফ-পিক আওয়ারে ১২ মিনিট পরপর ট্রেন চলাচল করবে।
‘সিগন্যাল সিস্টেমে সমস্যার কারণে মেট্রো চলাচল স্থগিত করা হয়নি। বরং ট্রেন চলাচল বিলম্বিত হচ্ছে।’
ঘুড়ি সরানোর পর আবার মেট্রোরেল সেবা চালু হয়
হাফ পাস, স্টুডেন্ট র্যাপিড পাস ও সর্বনিম্ন ভাড়া ১০ টাকার দাবিতে শাহবাগে আন্দোলন করেছে রাজধানীর বিভিন্ন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা।
রুটটি গাবতলী থেকে শুরু হয়ে কল্যাণপুর, শ্যামলী, আসাদ গেট, রাসেল স্কয়ার, কারওয়ান বাজার, হাতিরঝিল, তেজগাঁও ও আফতাবনগর হয়ে দাশেরকান্দিতে শেষ হবে।