আজ মঙ্গলবার প্রকাশিত বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেটের অক্টোবর সংখ্যায় বিশ্বব্যাংক বলেছে, সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি ২০২৪ অর্থবছরের ৯ দশমিক ৭ শতাংশ থেকে ২০২৫ অর্থবছরে ৯ শতাংশে নেমে আসবে।
ডেইলি স্টারকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রেইজার
বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, সেপ্টেম্বরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমে ১০ দশমিক ৪০ শতাংশ হয়েছে, যা আগস্টে ছিল ১১ দশমিক ৩৬ শতাংশ।
অর্থনৈতিকভাবে ধুঁকতে থাকা আর্জেন্টিনার মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ ও বাজেট ঘাটতি দূর করতে সরকারের সর্বস্তরে ব্যয় সংকোচনের অঙ্গীকার দিয়ে গত ডিসেম্বরে দায়িত্ব গ্রহণ করেন প্রেসিডেন্ট হাভিয়ের মিলেই।
‘দীর্ঘদিন ধরে দেশে দুই অংকের মূল্যস্ফীতি চলছে। ফলে মানুষের প্রকৃত আয় কমে গেছে,’
প্রাথমিকভাবে এই ঝুঁকিগুলো চলমান রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, ভঙ্গুর আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও আর্থিক খাতে দুর্বলতা থেকে সৃষ্টি হয়েছে।’
আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর নতুন নীতি হার কার্যকর হবে।
আগস্টে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমে হয়েছে ১১ দশমিক ৩৬ শতাংশ। জুলাইয়ে তা ছিল ১৪ দশমিক ১০ শতাংশ।
সরকার বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর চাপ কমাতে ও মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চায়
এর আগে, ১৯৭৫ সালের এপ্রিলে দেশটির মূল্যস্ফীতি ২৯ শতাংশের সামান্য বেশি রেকর্ড করা হয়েছিল।
পাকিস্তানে বিদায়ী সপ্তাহে ভোক্তা মূল্যস্ফীতি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। দেশটির সংবাদমাধ্যম ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৫ মাসের মধ্যে সাপ্তাহিক মূল্যস্ফীতি ৪০ শতাংশের ওপরে পৌঁছেছে।
গত ৭ মাসে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছ থেকে সরকার যে অর্থ নিয়েছে, তার মধ্যে ১১ হাজার ৯১০ কোটি টাকা বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ঋণ পরিশোধে ব্যবহৃত হয়েছে।
বেশিরভাগ খাদ্যদ্রব্যের দাম স্থিতিশীল থাকায় টানা পঞ্চম মাসে মূল্যস্ফীতি কমে জানুয়ারিতে ৮ দশমিক ৫৭ শতাংশে এসে দাঁড়িয়েছে।
রাজধানী ঢাকায় গত বছর বার্ষিক গড় মূল্যস্ফীতি ছিল ১১ দশমিক ০৮ শতাংশ। তবে সবচেয়ে বেশি মূল্যস্ফীতি ১২ দশমিক ৩২ শতাংশ ছিল খাদ্য-বহির্ভূত খাতে। খাবারে এটি ছিল ১০ দশমিক ০৩ শতাংশ।
আর্থিকখাতে খেলাপি ঋণের মাত্রা কমিয়ে আনাসহ আমানতকারীদের স্বার্থ সুরক্ষা করার বিষয়ে সরকার সচেষ্ট আছে বলে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল সংসদে জানিয়েছেন।
গ্রাহক পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির ফলে শিল্পকারখানায় উৎপাদন খরচ এবং মূল্যস্ফীতি আরও বেড়ে যাবে বলে আশঙ্কা করছেন বিশ্লেষকরা। এতে নিম্ন আয়ের মানুষ আরও দুর্ভোগে পড়বে বলেও জানান তারা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পূর্বাভাস অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরে উচ্চ মূল্যস্ফীতির হার অব্যাহত থাকতে পারে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্যে দেখা গেছে, গত মাসে বেশিরভাগ খাদ্যদ্রব্যের দাম স্থিতিশীল থাকায় ডিসেম্বরে সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি আরও কমে ৮.৭১ শতাংশে নেমে এসেছে।
করোনা মহামারির পর ২০২২ সালের শুরুতে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির গতি ফিরে পেতে প্রস্তুতি নিচ্ছিল বাংলাদেশ। তবে, ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর এই প্রবৃদ্ধির চাকা আবারও ধীর হয়ে যায়। ফলে, ২০২২ সাল হয়ে...