‘পাঁচজনের মৃত্যুর কারণ হিসাবে লেখা হয়েছে “আঘাত জনিত কারণে মৃত্যু”।’
শুক্রবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
এসব মরদেহের তালিকায় শিশু, নারী, যুবক, বৃদ্ধ- সব বয়সী মানুষ আছেন।
সব মরদেহ বাসার দোতলায় পাওয়া গেছে।
জাদুঘরের সামনে ফুটপাতে লাশগুলো পড়ে থাকতে দেখা যায়
বৃহস্পতিবার ভোরে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
স্ত্রী ও দুই মেয়েকে নিয়ে মানিকগঞ্জ শহরের গঙ্গাধরপট্টি এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন তিনি।
রোববার স্থানীয় সময় রাতে এই ঘটনা ঘটে।
জাকির হোসেন (১৯) পেশায় একজন ব্যাটারিচালিত রিকশাচালক ছিলেন।
মরদেহ ২টি ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একজনকে আটক করা হয়েছে।
আজ বুধবার সকালে অজ্ঞাত অবস্থায় মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। সন্ধ্যায় নিহতের নাম-পরিচয় জানা যায়।
আজ সোমবার দুপুরে রোয়াংছড়ি উপজেলার পাইক্ষ্যংপাড়া এলাকা থেকে মরদেহগুলো উদ্ধার করা হয়। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় মরদেহগুলো শনাক্ত করে পুলিশ।
বুধবার রাতে চট্টগ্রাম নগরীর পশ্চিম মোহরায় নির্মানাধীণ একটি ভবন থেকে নিখোঁজের ৫ দিন পর শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
আজ শনিবার সকাল ১১টার দিকে স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে উচাইসিং মারমা (৩৫) নামের ওই যুবকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
গতকাল শুক্রবার গভীর রাতে নিহতদের মরদেহ তাদের গ্রামের বাড়িতে পৌঁছালে স্বজনদের আহাজারিতে পরিবেশ ভারি হয়ে ওঠে।
কক্সবাজারের নাজিরারটেকে এলাকায় ১০ জনের মরদেহসহ একটি ট্রলার ভেসে এসেছে।
তার নাম কুন অ্যালেক্সান্ডার (৩১)। তিনি রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে রোসেম নামের একটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ছিলেন।
ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে দুপুর আড়াইটায় ডা. জাফরুল্লাহর প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়