গত ২৮ ফেব্রুয়ারি হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প, ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স ও জেলেনস্কির তুমুল বাকবিতণ্ডার পর ইউক্রেন ও মার্কিন প্রশাসনের সম্পর্ক তলানিতে পৌঁছে যায়।
রোববার পুতিন ইস্তাম্বুলে ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা ও দরকষাকষির প্রস্তাব রাখেন। তিনি প্রস্তাব রাখেন, ‘কোনো ধরনের পূর্বশর্ত’ ছাড়াই ১৫ মে তুরস্কের ইস্তাম্বুলে এই বৈঠকের আয়োজন হওয়া উচিত।
সর্বশেষ ২০২২ সালের মার্চে মস্কো-কিয়েভ সরাসরি আলোচনা হয়েছিল। ওই বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে পূর্ণমাত্রার আগ্রাসন শুরু করে মস্কো।
রোববার ভোরে ক্রেমলিন থেকে পুতিন বলেন, কিয়েভকে কোনো পূর্বশর্ত ছাড়াই পুনরায় সরাসরি আলোচনা শুরুর প্রস্তাব দিচ্ছি।
রুশ প্রেসিডেন্টের কার্যালয় জানিয়েছে, এই সফরে পুতিনের সঙ্গে শি দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় বসবেন। এই বৈঠকে ‘অংশীদারিত্ব ও কৌশলগত সম্পর্কের উন্নয়ন’ ও ‘আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক গুরুত্বপূর্ণ’ বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে...
বর্তমানে চীন বিশ্বের ৭০ শতাংশের বেশি বিরল খনিজ প্রক্রিয়াজাত করে। পশ্চিমা প্রযুক্তি ও প্রতিরক্ষা শিল্প এই কাঁচামালের ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল।
ট্রাম্পের দাবি, ওয়াশিংটন-কিয়েভের খনিজ সম্পদ চুক্তি সই ইউক্রেনের জন্য মঙ্গলজনক পদক্ষেপ এবং এর মাধ্যমেই দেশটি নিরাপদ থাকবে।
পেসকভ বলেন, ইউক্রেনে সংঘাতের মূল কারণ এতটাই গভীর ও জটিল যে তা একদিনে সমাধান সম্ভব না।
তবে কিয়েভ প্রশ্ন তুলেছে, কূটনীতির পথ প্রশস্ত করতে অন্তত ৩০ দিনের তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতির আহ্বানে পুতিন কেন রাজি হচ্ছেন না?
রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এই সংবাদটি প্রথম প্রকাশ করে দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম রিয়া।
ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থাগুলোর উচ্চপদস্থ সম্পাদকদের সঙ্গে প্রথম সাক্ষাতে পুতিন এমন হুঁশিয়ারি দিয়েছেন৷
সরাসরি নাম উল্লেখ না করলেও জেলেনস্কি বলেন, অন্যান্য অনেক দেশের ওপর সম্মেলনে অংশ না নেওয়ার জন্য চাপ সৃষ্টি করছে চীন।
নতুন নীতিমালার ফলে রাশিয়ার বিরুদ্ধে সরাসরি হামলায় (প্রতিরক্ষা নয়) মার্কিন অস্ত্র ব্যবহারে আর কোনো বাধা থাকছে না। যদিও কিছু শর্ত বেঁধে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
বাইডেন বলেন, ‘পুতিন নিশ্চিত ছিলেন ন্যাটোতে ফাটল ধরাতে পারবেন।’
পুতিন সাবেক উপ-প্রধানমন্ত্রী আন্দ্রেই বেলুসভকে (৬৫) এই পদের জন্য বেছে নিয়েছেন। সব ঠিক থাকলে খুব শিগগির পুতিনের দীর্ঘদিনের সহযোগী শোইগুর (৬৮) স্থলাভিষিক্ত হবেন এই অর্থনীতি বিশেষজ্ঞ।
ক্রেমলিনে এক বিলাসবহুল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে শপথ নেন তিনি। তার এই অভিষেকে তৈরি হয়েছে নতুন ইতিহাস ও রেকর্ড।
যুক্তরাষ্ট্র ও মিত্রদেশের আরোপিত বিধিনিষেধের কারণে বৈধভাবে উত্তর কোরিয়ার অন্য কোনো দেশের কাছে এ ধরনের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন নেই। এমন কী, এ ধরনের অস্ত্র নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় সূক্ষ্ম ইলেকট্রনিক...
এই ড্রোনগুলো দিয়ে ও়ডেসা, খারকিভ, নিপ্রোপেত্রোভস্ক, ঝাপোরিঝঝিয়া অঞ্চলে হামলা করে রাশিয়া।
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি ও অপর কয়েকটি দেশ বলছে এই নির্বাচন অবাধ ও মুক্ত ছিল না, কারণ বেশ কয়েকজন রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে কারাবন্দি করা হয়েছে এবং ভিন্নমতাবলম্বীদের কণ্ঠ রুদ্ধ করা হয়েছে।