ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধে সশস্ত্র হাতে তার অবদান ছিল ঈর্ষণীয়।
৪৭তম মৃত্যুবার্ষিকী শ্রদ্ধাঞ্জলি, তরুণের সাধনাই হোক আমাদের সাধনা। জয়তু নজরুল। জয়তু তারুণ্য।
পুলিশের মাঝেও আছে নিষ্ঠাবান ও দায়িত্বশীল ব্যক্তি। কিন্তু অসৎ ও দুর্নীতিবাজদের ভিড়ে তারা কোণঠাসা হয়ে পড়ে।
ভাষা আন্দোলনের ডাকে সাড়া দিয়ে মিছিলের নেতৃত্ব দেওয়া এবং স্কুলে কালো পতাকা উত্তোলনের অভিযোগে ময়মনসিংহ মুসলিম গার্লস স্কুল থেকে বহিষ্কৃত হয়েছিলেন ছালেহা বেগম।
জাতির পিতার কন্যা বলেন, এই ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস থেকে বঙ্গবন্ধুকে মুছে ফেলার চেষ্টা হয়েছিল, মুছে ফেলার চেষ্টা হয়েছিল স্বাধীনতার ইতিহাস থেকে। কোথাকার কোন মেজর সাহেব ঘোষণা দিল, আর বাংলাদেশ স্বাধীন...
ভাষিক ও সাংস্কৃতিক পরিচয়কে ধারণ করা একুশের চেতনা বাঙালির মনের ভেতর জাগিয়ে দিয়েছিল রাষ্ট্রবাসনা।
সিলেটের সীমান্ত ঘেঁষা পাহাড়ি এলাকায় কন্দ সম্প্রদায়ের বসবাস। এই সম্প্রদায়ের ভাষার নাম ‘কুই’। বর্তমানে মাত্র চার জন বয়োজ্যেষ্ঠ এই ভাষায় কথা বলতে পারেন। নতুন প্রজন্মের ছেলে-মেয়েরা এই ভাষায় কথা বলতে...
তার মতো ইতিহাসের মহানায়ককে হত্যা করে ইতিহাস থেকে মুছে দেওয়া যায় না। তিনি পুরাণের সেই ফিনিক্স পাখি। ছাই থেকে জেগে ওঠেন স্বর্ণখচিত ইতিহাসের পাতায় স্বমহিমায়।
ভাষা আন্দোলনের ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় অধ্যায় দখল করে আছে ১৯৪৮ সালের ১১ মার্চ। ১৯৪৯, ১৯৫০ ও ১৯৫১ সালে এই দিনটি পূর্ব পাকিস্তানে পালিত হয়েছিল ‘রাষ্ট্রভাষা দিবস’ হিসেবে। ভাষা আন্দোলনের প্রথম...
রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে ২ ভাগে সংগঠিত ভাষা আন্দোলন ক্রমে বারুদের মতো ছড়িয়ে পড়েছিল বাংলার প্রতিটি প্রান্তরে। ১৯৪৮ সালে ঝিনাইদহে আন্দোলনের উত্তাপ লাগলেও তখন জোরদার কোনো আন্দোলন গড়ে উঠেনি সেখানে।তবে...
ভাষা আন্দোলনে নোয়াখালী অগ্রগণ্য ভূমিকা পালন করেছিল। নোয়াখালী সদরের মূল কার্যক্রম সংগঠিত হতো মূলত মাইজদী শহরে। এ ছাড়াও, রাজনৈতিক-সামাজিক-সাংস্কৃতিক আন্দোলনের বিকল্প কেন্দ্র হয়ে উঠেছিল চৌমুহনী।
দেশের অন্যতম প্রধান জনপদ হিসেবে যশোরও ভাষা আন্দোলনে শামিল হয়েছিল। প্রায় সব জেলায় বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন তুমুলভাবে দানা বাঁধলেও যশোরে ৪৮’র ভাষা আন্দোলনেই সবচেয়ে বেশি আলোড়ন তুলেছিল। যশোরের ভাষা...
ভাষা আন্দোলনের গণজোয়ার আছড়ে পড়েছিল যশোর জেলাতেও। এখানে ভাষা আন্দোলনের সূচনা হয়েছিল ভাষা আন্দোলনের প্রথম পর্বেই, অর্থাৎ ১৯৪৮ সালের মার্চ মাসে। ভাষা আন্দোলনের ক্ষেত্রে যশোর রেখেছিল ভিন্ন ভূমিকা।
ভাষা আন্দোলনে দেশের অন্যতম প্রধান জনপদ হিসেবে ভূমিকা রেখেছিল ফরিদপুর।
ভাষা আন্দোলনের গণজোয়ার ছড়িয়ে পড়েছিল ফরিদপুর জেলাতেও। ফরিদপুরে আন্দোলনের সূচনা হয়েছিল ভাষা আন্দোলনের প্রথম পর্বেই অর্থাৎ ১৯৪৮ সালের মার্চ মাসে।
সদ্য নির্মিত স্মৃতিস্তম্ভের দেয়ালে সাঁটানো ছিল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘সুপ্রভাত’ কবিতার অমর ২টি চরণ। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি রাতে রাজশাহী কলেজের নিউ হোস্টেলের সামনে ছাত্রদের হাতে ইট-কাদামাটি দিয়ে...