আজ বৃহস্পতিবার সিপিবি সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম ও সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্সের এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
‘ন্যায়বিচারের ক্ষেত্রেও পাহাড়িসহ সারাদেশের আদিবাসীদের বার বার বঞ্চিত করা হচ্ছে। এটা বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ঘোষিত লক্ষ্যের সঙ্গে সঙ্গতিহীন ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে...
সাম্প্রদায়িক হামলাসহ সব সহিংসতা রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান
‘দেশে বর্তমানে বিরাজমান ভয়াবহ সহিংস ও নৈরাজ্যকর অবস্থায় আমরা অত্যন্ত বিচলিত ও উদ্বিগ্ন বোধ করছি।'
আজ শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা বলেন তারা।
আজ বুধবার এক বিবৃতিতে সংগঠনটির পক্ষ থেকে এই উদ্বেগ জানানো হয়।
আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তারা বলেছেন, কোটা সংস্কারের দাবিতে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে থাকা শিক্ষার্থীদের ওপর গত ১৬ জুলাই থেকে পুলিশসহ রাষ্ট্রের বিভিন্ন বাহিনী এবং সরকারের একাধিক...
আজ শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এই ঘটনায় নিন্দা জানানোর পাশাপাশি বৃহত্তর রাজনৈতিক সংস্কার ও হত্যাকারীদের জবাবদিহির আওতায় আনার দাবির প্রতিও সমর্থন জানানো হয়।
‘পাশাপাশি এই ঘটনায় যারা নিহত হয়েছেন, সেই পরিবারগুলোর পাশে দাঁড়ানোর জন্য বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানাই।’
‘বিলম্বে হলেও টাঙ্গাইল শাড়িকে বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে নিবন্ধন করায় সংশ্লিষ্টদের সাধুবাদ জানাচ্ছি। একইসঙ্গে টাঙ্গাইল শাড়ি নামে ভারতে নিবন্ধন বাতিলে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য রাষ্ট্রকে...
‘আজকের যে ছাত্র সে আগামী দিনের রাষ্ট্র ও সমাজ পরিচালনার দায়িত্ব প্রাপ্ত হবে। সেই ছাত্রদের যদি এই নৈতিক অধঃপতন হয়, তাহলে দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে আমরা চরম উদ্বিগ্ন।’
শনিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ নিন্দা জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, অনেকের আশঙ্কা, পাহাড়ে বাঙালি জাতিগত আধিপত্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সেখানকার তরুণ নেতৃত্বকে পরিকল্পিতভাবে নিশ্চিহ্ন করা হচ্ছে।
আজ শনিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা বলেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
নির্বাচন উপযোগী পরিস্থিতি তৈরি করতে তারা সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে একটি বিবৃতি দিয়েছেন।
বিবৃতিতে বিএনপি সমর্থক শিক্ষক, চিকিৎসক, কৃষিবিদ, প্রকৌশলীসহ বিভিন্ন পেশার মোট ২২টি পেশাজীবী সংগঠনের নেতারা বলেছেন, বিরোধী জোটের কর্মসূচি ঘিরে যেভাবে বল প্রয়োগ করা হয়েছে, তা কেবল অনাকাঙ্ক্ষিতই নয়,...
অবিলম্বে মির্জা ফখরুলকে মুক্তি দিয়ে সরকার একটি ‘শান্তিপূর্ণ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পথ সুগম করবে’ বলে আশা প্রকাশ করা হয়েছে বিবৃতিতে।
‘বিদ্যুৎ, পানিসহ সব নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য সরবরাহ বন্ধ করার ফলে মানবিক বিপর্যয় চরম পর্যায়ে উপনীত হয়েছে। আমরা মনে করি, নিরীহ জনসাধারণের ওপর নিপীড়ন, নির্যাতন ও হত্যাযজ্ঞ মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন।’
‘সরকার এ ধরনের মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি দেখাতে অনীহ হলে তা শুধু খালেদা জিয়ার জীবনই বিপন্ন করবে না, বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতেও নতুন বিপর্যয় সৃষ্টি করবে বলে আমরা মনে করি।’