‘আমরা আশা করছি, আগামী মাসের মধ্যে নেপালের ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন নিয়ে আসতে পারব।’
বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ যেসব কারণে বাড়ছে, সেই অনিয়ম, দুর্নীতি, অদক্ষতা, অপচয়, ভুল পরিকল্পনা রোধ করে বিদ্যুতের উৎপাদন খরচ কমানোর দিকে সরকারের মনোযোগ নেই।
সরকার কিছু অসাধু ব্যবসায়ীদের স্বার্থ রক্ষার জন্য বিদ্যুৎ ও অন্যান্য জ্বালানির দাম বাড়াতে যাচ্ছে বলে অভিযোগ ক্যাবের।
বিভিন্ন বিদ্যুৎ সংস্থার গ্রামীণ পর্যায়ের কর্মকর্তারা মনে করেন, লোডশেডিংয়ের মাত্রা এনএলডিসির দেখানো সরকারি হিসাবের চেয়ে অনেক বেশি।
পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশের (পিজিসিবি) ন্যাশনাল লোড ডিসপ্যাচ সেন্টারের (এনএলডিসি) রেকর্ডে দেখা যায়, বুধবার (২৪ এপ্রিল) দেশে প্রায় দেড় হাজার মেগাওয়াট লোডশেডিং হয়েছে, যা মঙ্গলবারে ছিল ১...
বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোতে গ্যাস সরবরাহ না বাড়ানো পর্যন্ত পরিস্থিতির উন্নতির সম্ভাবনা নেই বলে মনে করছেন বিপিডিবির কর্মকর্তারা।
পিডিবির কর্মকর্তারা বলছেন, তারা বিদ্যুৎ সরবরাহে ঢাকাসহ অন্যান্য বিভাগীয় শহরকে অগ্রাধিকার দিচ্ছেন।
‘এটা অন্যায়, জনগণের সঙ্গে অবিচার।’
রাত ১২টার আগে সেচ দেওয়া যাবে না।
আজ ভোর সাড়ে ৪টার দিকে পারমাণবিক জ্বালানিবাহী বিশেষ বহর ঢাকা বিমান বন্দর থেকে প্রকল্প এলাকায় যাত্রা করে। এ উপলক্ষে প্রকল্প এলাকার রাস্তায় গড়ে তোলা হয় বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, ঘূর্ণিঝড় হামুনের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা অতিদ্রুত স্বাভাবিক করা হবে।
জাতীয় গ্রিডে সংযোগ না থাকার কারণে এ জনদুর্ভোগ বলে মনে করেন অনেকে।
যদিও ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎকেন্দ্র নিষ্ক্রিয় থাকবে, তবুও সরকারের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী বিনিয়োগকারীরা ক্যাপাসিটি চার্জ হিসেবে তাদের পেমেন্ট পাবেন।
শুধুমাত্র বিদ্যুৎ সংকটের কারণে এই উন্নয়নের সুবিধা গ্রামের মানুষ পুরোপুরি পাচ্ছেন না।
নতুন সময়সূচি পরবর্তীতে জানাবে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়
তুলে নিয়ে মারধর ও মাথা ন্যাড়া করার ঘটনায় সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই শাহদাত হোসেন ও তার অনুসারী স্থানীয় যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন প্রকৌশলী...
সরকার গত ১৪ বছরে ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ ৯০ হাজার কোটি টাকা পরিশোধ করেছে, যা প্রতি বছরই ক্রমান্বয়ে বাড়ছে।
কক্সবাজার সদর উপজেলার বাঁকখালী নদীর খুরুশকুল উপকূলে বেসরকারি উদ্যোগে নির্মাণ করা হয়েছে এই বায়ুবিদ্যুৎকেন্দ্রটি। সেখানে বিশাল আকারের ১০টি টারবাইন এখন দৃশ্যমান।
গত ২৫ মে বিদ্যুৎকেন্দ্রটির প্রথম ইউনিটের উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়। এরপর ৫ জুন বন্ধ হয় দ্বিতীয় ইউনিটের বিদ্যুৎ উৎপাদন।