আজ সকালে রুমা উপজেলায় রুমা-বান্দরবান সড়কের কক্ষ্যংঝিরি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
রুমা-বগালেক রোডে মুনলাইপাড়া সংলগ্ন জঙ্গলে এ অভিযান চালানো হয়।
ইউএনও জানান, সীমান্তের ওপারে আরও রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশে অপেক্ষায় আছেন।
আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে বান্দরবান সদর, লামা, আলীকদম ও নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার পর্যটন স্পটগুলো পর্যটকরা ভ্রমণ করতে পারবেন।
পাহাড়ের নৈসর্গিক প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে যেতে পারছেন না পর্যটক।
প্রবারণা পূর্ণিমা উৎসব উদযাপনের পর পাহাড়ে জুমের ধানের নবান্নের উৎসব শুরু হতে যাচ্ছে। পাহাড়ি জুম চাষি দের ঘরে ঘরে নবান্ন উৎসব আয়োজনের প্রস্তুতি শুরু হয়েছে ইতোমধ্যে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নের যৌথ খামার পাড়ার নুর মোহাম্মদের ছেলে মো. সেলিম ও একই পাড়ার নুরুল হোসেনের ছেলে মতিউর রহমান।
বৌদ্ধ ধর্মালম্বীদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উৎসব মনে করা হয় প্রবারণা পূর্ণিমা উৎসবকে।
বান্দরবানের দুর্গম থানচি উপজেলায় সাঙ্গু নদীর পাড়ের পাহাড় ধসে নদীর গতিপথে বাধা তৈরি হয়েছে। এতে নদীতে স্বাভাবিক নৌ-চলাচল বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
শ্রমিক হিসেবে কাজের জন্য তাদের বান্দরবানে আনা হয়েছে বলে জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে।
পাহাড় ধস, সড়কের দুই পাশের মাটি সরে গিয়ে মাঝে বড় ফাটল, রাস্তার একপাশ ধসে যাওয়ার মতো দৃশ্য চোখে পড়ে সড়কে।
পরিচয় জানতেই দাঁড়িয়ে গেল বৃদ্ধ দম্পতি। চোখ দিয়ে পানি গড়িয়ে পড়ল দুজনার।
বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পর সড়কের ওপর থেকে পাহাড় ধসের মাটি সরানোর কাজ শেষে গাড়ি চলাচলের উপযোগী করা হয়েছে।
ক্রাইখ্যংমুখের একটু উপরে পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটেছে।
বন্যায় প্লাবিত বান্দরবান জেলা সরকারি গণগ্রন্থাগারের ৩০ হাজারের বেশি বই ভিজে নষ্ট হয়ে গেছে।
কোনো অনুমতি ছাড়াই ট্যুরিস্টের একটি দল নিয়ে তিনি সেখানে গিয়েছিলেন বলে ট্যুরিস্ট পুলিশ জানিয়েছে।
এক সময় এই গ্রন্থাগারের সংগ্রহে বইসহ বিভিন্ন দেশি-বিদেশি পত্রিকা, জার্নাল ও ঐতিহাসিক নথিপত্রের সংখ্যা ছিল ৩৮ হাজারের বেশি। ২০১৯ সালের বন্যায় ৮ হাজারের মতো বই নষ্ট হয়ে যায়। এবার এর কিছুই বাঁচানো যায়নি।
ওই এলাকাটিকে চরম ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করেছে বান্দরবান পৌরসভা ও ফায়ার সার্ভিস কর্তৃপক্ষ।
স্থানীয়রা জানান, পাহাড় ধসে বান্দরবান-থানচি-রুমা সড়কের মিলনছড়ি এলাকা থেকে শুরু করে চিম্বুক নীলগিরি পোড়া বাংলা এলাকা এবং বান্দরবান-রুমা ও থানচি সড়কের বিভিন্ন এলাকার পাহাড় ধসে সড়ক ভেঙে যায়।