গত ২ ও ৩ এপ্রিল রুমা ও থানচিতে সোনালী ও কৃষি ব্যাংকে ডাকাতির পর থেকে এই যৌথ অভিযান চলছে।
কেএনএফের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে এ পর্যন্ত ১১৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
‘আদালতের পরবর্তী আদেশ না আসা পর্যন্ত ওই স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি বিক্রি, হস্তান্তর ও বিনিময় করা যাবে না।’
মামলার আরেক আসামি ওই স্কুলের সহকারী শিক্ষক মো. বাবলু রহমান পলাতক আছেন।
ঝিরির মাঝামাঝি পৌঁছালে প্রবল স্রোতে পাথরের সঙ্গে ধাক্কা লেগে নৌকাটি ডুবে যায়...
রাত ৮টা পর্যন্ত তাদের কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।
বছরে আয় প্রায় ২৫ লাখ টাকা। তার বাগানে সারা বছর অন্তত ১০ জন কাজ করেন। জেলায় এক হাজারেরও বেশি উচ্চশিক্ষিত কৃষি ব্যবসায়ী আছেন। তারা অর্থনীতিতে অবদান রাখছেন। কর্মসংস্থান সৃষ্টি করছেন।
পর্যটন ব্যবসায়ীরা বলছেন, ঈদের ছুটিতে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে বান্দরবান ভ্রমণে আসেন দেশের বিভিন্ন জেলার পর্যটক। কিন্তু এবারের ঈদে আশানুরূপ পর্যটকের দেখা মিলছে না।
ঝড়ে বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনে গাছ ভেঙে পড়ায় প্রায় ১৫ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে জেলা সদর, থানচি ও রুমা উপজেলা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।
গ্রেপ্তারের পর আজ তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বান্দরবানের এক রেস্তোরাঁয় মঙ্গলবার রাতে পুলিশ কর্মকর্তা ও রেস্টুরেন্টের মালিক পক্ষের মধ্যে হাতাহাতি ও কথা-কাটাকাটির ঘটনা ঘটে।
রুমা-থানচিতে ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় এ পর্যন্ত মোট ৬২ জনকে কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত।
নাথান বমের স্ত্রী লাল সং কিম রুমা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দীর্ঘসময় ধরে কর্মরত ছিলেন বলে জানা গেছে।
যৌথবাহিনীর অভিযানের অংশ হিসেবে সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের খাদ্য ও অর্থ যোগান বন্ধ করতে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
থানচি থেকে ১০০ কিলোমিটার দূরে বান্দরবান সদরে এসে লেনদেন করতে হচ্ছে গ্রাহকদের।
তাদের কাছ থেকে ৭টি দেশীয় বন্দুক, ২০ রাউন্ড গুলি, ল্যাপটপ, ইউনিফর্ম ও বুট জব্দ করা হয়েছে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ওই চারজনকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
গত ২ এপ্রিল রুমায় সোনালী ব্যাংকে ডাকাতি, অস্ত্র লুট ও ব্যাংক কর্মকর্তাকে অপহরণের ঘটনার পর সাঁড়াশি অভিযান কার্যক্রম শুরু হয়
তিনি বলেন, পার্বত্য এলাকায় আমাদের যৌথবাহিনী অপারেশন করছে। নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এই বিচ্ছিন্ন ঘটনার কোনো ধরনের প্রভাব বাংলাদেশের টুরিস্ট খাতে পড়বে না।