সরকারের কাছে কৃষকের চাওয়া-পাওয়া কিন্তু খুবই কম। খুব সহজভাবে বলতে গেলে, কৃষক চায় ফসল ফলানোর উপকরণগুলো যেন তারা কম দামে কিনতে পারে। যেমন: কৃষকের শস্য ফলাতে প্রয়োজন জমি, বীজ, শ্রমিক, সেচের জন্য...
আমরা যা কাজ করি সেখানেই একটা সমালোচনা, সেখানেই একটা কিন্তু খুঁজে বেড়ানো। আর মানুষকে হতাশ করার কতগুলো কথা বলে বেড়ায়...
এনবিআরের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে দেশে ৮৮ লাখ মানুষের টিআইএন রয়েছে। তাদের মধ্যে আয়কর রিটার্নের প্রমাণ জমা দিয়েছেন ৩২ লাখ মানুষ।
বিএনপির বাজেট সমালোচনা প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘বিরোধী দল শুধু সমালোচনা করে বিরোধিতার খাতিরে। বাজেটের ব্যাপারেও একই। শত্রুতা করছে,...
চলমান অর্থনৈতিক সংকট, ক্রমবর্ধমান আয়-বৈষম্য ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমার মূল কারণ লাগামহীন দুর্নীতি ও অর্থপাচার
এই যে মূল্যবৃদ্ধি, ভয়ঙ্কর অর্থনৈতিক সংকট—এখান থেকে বেরিয়ে আসার জন্য যে বাজেট হওয়া দরকার ছিল সেই বাজেট দিতে তারা সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে
বিভিন্ন সময় বাজেটে আমি যেসব প্রতিশ্রুতি দিয়েছি, আমি সুস্পষ্টভাবে বলতে পারব আমি সবগুলো পূরণ করেছি
২০৪১ সালের মধ্যে একটি ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার বিষয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ভিশন এবং নির্বাচনকে সামনে রেখেই যেন এই বাজেট ঘোষণা।
এটি দেশের ৫২তম, আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের ২৪তম ও আ হ ম মুস্তফা কামালের পঞ্চম বাজেট।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টায় জাতীয় সংসদে প্রস্তাবিত এই বাজেট উত্থাপন করবেন অর্থমন্ত্রী।
বাজেট ঘাটতি পূরণে ব্যাংক ঋণ নেওয়ার চলমান ধারা মূল্যস্ফীতির চাপ আরও বাড়াতে পারে এবং আগামী অর্থবছরে ডলার সংকট আরও বাড়াতে পারে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা।
চলমান উচ্চ মূল্যস্ফীতির মধ্যে দ্রব্যমূল্যের এই ঊর্ধ্বগতিতে আমিনুরের মতো আরও অনেকেরই নাভিশ্বাস অবস্থা।
তিনি বলেন, ‘দ্বিতীয় অগ্রাধিকার হওয়া উচিত জাতীয় স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের সঙ্গে যথাযথ আলোচনা শেষ করা।’
সামির সাত্তার উল্লেখ করেন, দেশের কর ও জিডিপির অনুপাত বাড়ানোর জন্য কর প্রশাসন এবং এর প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় করা উচিত।
তিনি জানান, মূল্যস্ফীতির চাপ নিয়ন্ত্রণ করা এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক মৌলিক বিষয়গুলোকে উন্নত করাই ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে প্রধান লক্ষ্য হওয়া উচিত।
আগামীকাল বৃহস্পতিবার অর্থমন্ত্রীকে টানা দ্বিতীয় বছরের মতো অর্থনৈতিক চাপ মোকাবিলার উদ্যোগ নিয়েই হাজির হতে হবে। কারণ, বিদায়ী অর্থবছরে গৃহীত ব্যবস্থা প্রত্যাশিত প্রতিকার এনে দিতে পারেনি।