নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণ ও সাধারণ মানুষকে স্বস্তি দিতে সরকারের ব্যর্থতার সমালোচনা করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিয়ে নয়, আগামী নির্বাচন নিয়ে বিএনপি চিন্তিত।
‘আপনারা সবাই সজাগ থাকবেন, সতর্ক থাকবেন। বিপদ শেষ হয়ে যায়নি। নতুন করে বিপদ আসার সম্ভাবনা আছে। গণতন্ত্রকে আবার আঘাত ও নষ্ট করার চক্রান্ত চলছে।’
‘ফ্যাসিবাদমুক্ত হলেও এখন পর্যন্ত কিন্তু আমরা গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠিত করার কাজটা শুরু করতে পারিনি।’
‘আপনারা (সরকার) যদি মনে করেন, শুধু ছাত্ররাই আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছে, তাহলে আপনারা ভুল করছেন, আপনারা হোঁচট খাবেন। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন সব শ্রেণি-পেশার মানুষের বহু বছরের আন্দোলনের চূড়ান্ত পরিণতি।’
‘আমরা ফাঁকা মাঠে গোল দিতে চাই না।’
‘আমরা কোনো বিরাজনীতিকরণের রাজনীতি বিশ্বাস করি না।’
‘দেশ, রাষ্ট্র ও জনগণকে যারা ন্যায়, ইনসাফ, শান্তি ও সমৃদ্ধি উপহার দেবে, রাজনীতি করার অধিকার কেবল তাদের থাকবে—অন্য কারও না।’
গণতন্ত্রে ফিরে আসতে হলে নির্বাচন ছাড়া তো সুযোগ নেই।
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের আন্দোলনও পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমার বিশ্বাস, অচিরেই এই সমস্যার সমাধান হবে।’
‘খালেদা জিয়া মুক্ত, মুক্ত মানুষকে কী করে মুক্তি দেবো!’
‘এ নিয়ে কারও কোনো প্রকার উসকানিতে আমরা যাব না।’
‘চীনের সঙ্গে আমাদের উন্নয়নের পার্টনারশিপ আছে। ভারত আমাদের রাজনৈতিক বন্ধু, চীন আমাদের উন্নয়নের বন্ধু।’
‘মানুষ এখন গর্ব করে আন্তর্জাতিকভাবে বুক ফুলিয়ে চলত পারে। এটাই সব থেকে বড় পাওয়া।’
‘এখানে যারা তাল দিচ্ছেন, যারা এখানে ঢুকে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন, তাদের সেই প্রচেষ্টা সফল হবে না।’
ভারত আমাদের বন্ধু আর, বিএনপি ভারতের দাসত্ব চেয়েছিল। নরেন্দ্র মোদি যখন ক্ষমতায় আসেন, তখন বিএনপির নেতারা সকালে মিষ্টি আর ফুল নিয়ে হাজির। এই হচ্ছে বিএনপি।
‘বিশ্বের ভবিষ্যৎ কী ধরনের হওয়া উচিত, আমেরিকার বৈদেশিক নীতি কী ধরনের হওয়া উচিত সেগুলোতে আমরা উপদেশ দেবো।’
‘আমি এটুকু বলতে পারি যে, ভারতের প্রত্যেকটা দল-মত নির্বিশেষে সকলের সঙ্গে আমার একটা সুসম্পর্ক আছে।’
‘আমাদের কোনো উসকানি যেন যুদ্ধের কারণ না হয়।’