প্রশাসন থেকে বলা হচ্ছে, পরিবহনের অভাবে প্রত্যন্ত অঞ্চলে ত্রাণ পৌঁছাতে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে।
বন্দরের তথ্য অনুসারে, বন্দরের জেটিতে ১৬ কনটেইনারবাহী জাহাজ পণ্য খালাসের অপেক্ষায়। সেসব জাহাজে তিন হাজার ৬৭৪টি টিইইউএস কনটেইনার আছে।
ফটিকছড়ি ও রাঙ্গুনিয়ার বন্যা পরিস্থিতি উন্নতি হয়েছে বলে জানা গেছে।
সিরাজপুর ও চরপার্বতী ইউনিয়ন দিয়ে ফেনীর পানি প্রবেশ করছে কোম্পানীগঞ্জে...
সিলেট ও মৌলভীবাজারের যোগাযোগ ব্যবস্থা ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
আগামী ২৪ ঘণ্টায় ফেনী, কুমিল্লা ও চট্টগ্রাম জেলার মুহুরী, ফেনী, গোমতী, হালদা নদী সংলগ্ন নিম্নাঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে।
এখনো রাঙ্গুনিয়ার ৪টি ইউনিয়নের মানুষ পানিবন্দী অবস্থায় আছেন।
বিজিবি হেলিকপ্টার নিয়ে উদ্ধার কাজ ও ত্রাণ বিতরণ শুরু করেছে। সেনাবাহিনী, বিআইডব্লিউটিএ ও স্বেচ্ছাসেবীদের মাধ্যমে স্পিডবোট ও ইঞ্জিনচালিত নৌকায় ত্রাণ পাঠানো হচ্ছে।
এ দুই উপজেলার আরও কয়েক লাখ লোক বন্যাকবলিত হয়ে পড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
পানি বৃদ্ধি আগামী দুই দিন আরও বাড়তে পারে।
সোমবার সকাল থেকে পানি উন্নয়ন বোর্ড বালুভর্তি জিও ব্যাগে ফেলে অবশিষ্ট বাঁধ রক্ষার চেষ্টা চালাচ্ছে। বাঁধটি পুরোপুরি ধসে গেলে রাজারহাট উপজেলার ৫ হাজারের বেশি পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা আছে।
বাংলাদেশে বন্যা পরিস্থিতি ভবিষ্যতে আরও খারাপ হবে বলে একটি নতুন সমীক্ষায় জানানো হয়েছে।
বন্যার পানিতে নলকূপ ডুবে যাওয়ায় খাওয়ার পানির তীব্র সংকটের কথা জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলার সীমান্তবর্তী মোগড়া ইউনিয়নের ছয়ঘরিয়া গ্রামের মাছ চাষি জয়নাল আবেদীন। তার ৭টি পুকুরের মধ্যে ৫টিই তলিয়ে গেছে বন্যার পানিতে। এসব পুকুরে ২০ লাখ টাকা পুঁজি খাটান...
মৎস্য অধিদপ্তরের প্রাথমিক হিসাব অনুযায়ী, চলমান বন্যায় সিলেটে মাছচাষে ১৪০ কোটি টাকার বেশি ক্ষতি হয়েছে। সুনামগঞ্জের খামারিরা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সবকটি প্রধান নদীর পানি এখনো বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে, গতকাল থেকে নদীর পানির উচ্চতা হবিগঞ্জে বাড়লেও সিলেট, সুনামগঞ্জ ও নেত্রকোণায় প্রায় অপরিবর্তিত রয়েছে। এ...
সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলার অন্তত ৪০ লাখ মানুষ বন্যাকবলিত। ৭১৭টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৩ লক্ষাধিক মানুষ আশ্রয় গ্রহণ করলেও দুর্গতদের জন্য ত্রাণ সরবরাহ প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।
সিলেট-সুনামগঞ্জ সহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতি নাড়া দিয়েছে সারা দেশের মানুষকে। আজ বন্যাকবলিত মানুষদের পাশে দাঁড়ানোর বিষয়ে সুনির্দিষ্ট ঘোষণা দেন দেশি সিনেমার জনপ্রিয় নায়ক-প্রযোজক অনন্ত জলিল।
আগামী ২৪ ঘণ্টায় সিলেট, সুনামগঞ্জ ও নেত্রকোনা জেলায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে। সরকারের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে এই পূর্বাভাসের কথা জানানো হয়েছে।