ইসরায়েলি সেনা সিএনএনকে জানান, ২০২৪ সালের বসন্তে এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা দুই ফিলিস্তিনি বন্দিকে তার ইউনিটে নিয়ে আসেন। তাদের বয়স ছিল ১৬ ও ২০। ওই কর্মকর্তা গাজার ভবনগুলোতে প্রবেশের সময় তাদেরকে মানব ঢাল...
শনিবার দেশটির সামরিক বাহিনী দক্ষিণ গাজার রাফা শহরের একটি ভূগর্ভস্থ সুড়ঙ্গ থেকে ছয় জিম্মির মরদেহ উদ্ধারের বিষয়টি জানায়। এই তথ্য প্রকাশের পরই সড়কে নেমে আসে ইসরায়েলিরা।
ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা জানান, বুধবার ভোর থেকে পশ্চিম তীরে বড় আকারে অভিযান শুরুর পর শিশুসহ মোট ২০ ফিলিস্তিনিকে গ্রেপ্তার করেছে ইসরায়েল।
গাজা সিটি ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছিলেন এক ফিলিস্তিনি নারী। কিন্তু তাকে জানানো হয়, সড়কে ইসরায়েলি স্নাইপারের গুলিতে নিহত ফিলিস্তিনিদের মরদেহের স্তূপ জমে আছে।
ভিডিওতে দেখা যায়, রক্তাক্ত ওই ব্যক্তিকে বেঁধে রাখা হয়েছে জিপের সঙ্গে।
বিশ্বে শিশুদের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক জনপদে পরিণত হওয়া গাজায় বেঁচে থাকা সব উদ্বাস্তু ও মৃত্যুভয়তাড়িত শিশুদের মুখে হাসি ফোটানোর দায় নিয়েছেন পাপেটশিল্পী মেহেদি কারিরা।
উত্তর ও দক্ষিণ গাজায় একইসঙ্গে হামলা চলতে থাকায় নতুন করে হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। এ ছাড়া বড় আকারে মানবিক ত্রাণ বিতরণে বিঘ্ন দেখা দিয়েছে। যার ফলে দুর্ভিক্ষের ঝুঁকি বাড়ছে।
রোববার অন্তত ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ আল-আকসা হাসপাতালে নেওয়া হয়
এএফপির সাংবাদিকরা জানিয়েছেন, শুক্রবার সকাল থেকেই রাফায় কামানের গোলাবর্ষণ করছে ইসরায়েল। প্রত্যক্ষদর্শীরা আরও উত্তরে গাজা সিটিতে স্থল ও বিমান হামলার কথা জানিয়েছেন।
ফিলিস্তিনের সংবাদ সংস্থা ওয়াফা জানিয়েছে, অধিকৃত পশ্চিম তীরের আররাবা শহরের বাসিন্দা আদনানকে (৪৪) সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়াই আটকে রাখা হয়েছিল।