আগুন লাগার কারণ তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।
এর আগে, ভোর সাড়ে পাঁচটায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। পরে সকাল নয়টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, ভবনের উপরের চতুর্থ ও পঞ্চম তলার মেঝে ধসে পড়েছে।
তবে, এ আগুন ছড়ানোর কোনো সুযোগ নেই বলে ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে।
ভবনটির অবস্থা ‘অনিরাপদ’ থাকায় উদ্ধার অভিযান শুরু করা যাচ্ছে না বলে জানান কর্মকর্তারা।
সন্ধ্যা ৭টা ৫ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
এক দৃষ্টি আকর্ষণ বিজ্ঞপ্তিতে ফায়ার সার্ভিস মিডিয়া সেল এ তথ্য জানিয়েছে।
সন্ধ্যায়ও কারখানার মূল চত্ত্বরের বাইরের অংশে লুটপাট চলতে দেখা গেছে।
কারখানার সহকারী মহাব্যবস্থাপক সাইফুল ইসলাম জানিয়েছেন, কারখানাটির কোনো কর্মী নিখোঁজের তালিকায় নেই।
ফায়ার সার্ভিসের ৮টি ইউনিট ঘটনাস্থলে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।
বৈদ্যুতিক গোলযোগ, বিড়ি-সিগারেটের জ্বলন্ত টুকরা, চুলা ও গ্যাসের লাইন থেকে আগুন লাগার ঘটনা বেশি ঘটেছে।
‘এই আগুনে বস্তির অন্তত ৩০০ ঘর পুড়ে গেছে।’
অগ্নিকাণ্ডের কারণ, ক্ষয়ক্ষতি ও হতাহতের খবর তাৎক্ষণিক পাওয়া যায়নি।
এর মধ্যে ঢাকা মহানগরীতে ৫টি, আশুলিয়ায় ১টি ও ফেনীতে ১টি গাড়িতে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা।
সোমবার সকাল ৬টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৬টা পর্যন্ত একটি অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
ঘটনার পর চালককে না পেয়ে তাকে খুঁজতে অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ।
এক মাসে আগুনের ঘটনা ঘটেছে ২২৩টি। এর মধ্যে ২১২টি গাড়িতে এবং বাকিগুলো স্থাপনায়।
‘গতকাল বিকেল ৫টার দিকে প্রতিদিনের মতো বাস রেখে বাড়ি চলে আসি। রাত সাড়ে ১১টায় শুনতে পাই বাসে আগুন লেগেছে। রওয়ানা দিয়ে ভোররাত দেড়টার দিকে সেখানে গিয়ে দেখি গাড়ির অনেক কিছু পুড়ে গেছে।’
বিকেল ৫টা ৫ মিনিটে দৌলতপুরের মহসিন মোডের ৪টি গুদামে এ আগুন লাগে।