প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ প্রয়াত বিচারপতির স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আজ আপিল বিভাগ ও হাও কোর্টি বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম স্থগিতের ঘোষণা দিয়েছেন
সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল আজিজ আহমদ ভূঞা এ কথা জানিয়েছেন।
প্রধান বিচারপতির বাসভবনকে পুরাকীর্তি হিসেবে সংরক্ষণে করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে বিএফআইইউ আজ বৃহস্পতিবার ব্যাংকগুলোকে একটি চিঠি দিয়েছে।
প্রধান বিচারপতি বলেন, আমি নিষ্ঠা ও সততার সঙ্গে কাজ করব। গণঅভ্যুত্থানের পর সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য আমি সবকিছু করব।
সেই সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদদের প্রতিও শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তিনি।
শপথবাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন।
বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদকে বাংলাদেশের ২৫তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
প্রধান বিচারপতি সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের একথা জানান
‘২৮ তারিখ নাশকতা বা সহিংসতা করার জন্য দুষ্কৃতিকারী হিসেবে এক দল তাকে সেদিন ঢাকা নিয়ে এসেছিল’
তিনি বলেন, 'বিচারকের রায়ের সমালোচনা করার অধিকার বাক-স্বাধীনতার অংশ। তবে যদি কেউ স্বাধীনতার অপব্যবহার করে, তা সংবাদমাধ্যমই হোক বা আইনজীবীও হোক, তাকে শায়েস্তা করতে আদালতের হাত যথেষ্ট লম্বা।'
প্রধান বিচারপতি দায়িত্ব গ্রহণের পর আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ নেতাদের কাছ থেকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন গ্রহণ করার প্রতিবাদে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইউএলএফ।
মঙ্গলবার দুপুরে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে প্রধান বিচারপতি এ কথা বলেন।
আজ সকাল ১১টায় বঙ্গভবনের দরবার হলে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বিচারপতি ওবায়দুল হাসানকে শপথবাক্য পাঠ করান।
'সমর্থন পেলে পুরো গণমাধ্যম প্রকৃত সত্য প্রকাশ করতে পারে, যা দুর্নীতির বিরুদ্ধে আপনার এই লড়াইয়ে সহায়তা করবে—যা আমাদেরও লড়াই, এই জাতির লড়াই।'
প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক প্রভাব থেকে বিচার বিভাগকে রক্ষা করা বিচারক, আইনজীবী ও রাষ্ট্রের প্রত্যেক দায়িত্বশীল নাগরিকের দায়িত্ব।’
প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী বলেছেন, আমরা রক্ত দিয়ে এই দেশ স্বাধীন করেছি। সেই ইতিহাস সবাই জানেন। আমরা যদি এভাবে এই ভূখণ্ডকে স্বাধীন করতে পারি, তাহলে কেন এই মামলা জটের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে...
প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী বলেছেন, ‘আমি মনে করি, যে যতটুকু অপরাধ করবে তার ততটুকু শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। সেটা যদি করতে না পারি তাহলে আইনের শাসন, গণতন্ত্র কিছুই প্রতিষ্ঠা করা যাবে না।’
‘ইদানিং সবার মধ্যে কেমন যেন একটা অসহনশীলতা দেখা যাচ্ছে। এ অসহিষ্ণুতা বিচার বিভাগকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে। বিচার বিভাগ ক্ষতিগ্রস্ত হলে গণতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হবে, রাষ্ট্র্রের অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। আমরা...