তিন মাস ২৬ দিন পর দানবাক্স খুলে এই টাকা পাওয়া গেল।
গণনার কাজে অংশ নিচ্ছে মসজিদ ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য, মসজিদ কমপ্লেক্সে অবস্থিত মাদ্রাসা ও এতিমখানার শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের নিয়ে গড়া ৩৫০ জনের একটি দল।
মসজিদের দোতালায় টাকা গণনা চলছে।
‘তিন মাস পর পর দানবাক্সগুলো খোলা হলেও এবার রমজানের কারণে চার মাস ১০ দিন পর খোলা হয়েছে।’
১৫ ঘণ্টা ধরে গণনা শেষ রেকর্ড পরিমাণ ৬ কোটি ৩২ লাখ ৫১ হাজার ৪২৩ টাকা পাওয়া গেছে বলে জানা গেছে।
ঐতিহ্যবাহী পাগলা মসজিদে আরও একটি দানবাক্স বাড়ানো হয়েছে। দানের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় এখন পাগলা মসজিদের দানবাক্সের সংখ্যা নয়টি।
এর আগে মে মাসে যখন দানবাক্স খোলা হয়েছে, তখন পাওয়া যায় ৫ কোটি ৫৯ লাখ ৭ হাজার ৬৮৯ টাকা, বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালঙ্কার।
গত ৬ মে দানবাক্স খুলে রেকর্ড ৫ কোটি ৫৯ লাখ ৭ হাজার ৬৮৯ টাকা, বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালঙ্কার পাওয়া গিয়েছিল।
কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের ৮টি দানবাক্সে এবার রেকর্ড ৫ কোটি ৫৯ লাখ ৭ হাজার ৬৮৯ টাকা, বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালঙ্কার পাওয়া গেছে।
এর আগে মে মাসে যখন দানবাক্স খোলা হয়েছে, তখন পাওয়া যায় ৫ কোটি ৫৯ লাখ ৭ হাজার ৬৮৯ টাকা, বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালঙ্কার।
গত ৬ মে দানবাক্স খুলে রেকর্ড ৫ কোটি ৫৯ লাখ ৭ হাজার ৬৮৯ টাকা, বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালঙ্কার পাওয়া গিয়েছিল।
কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের ৮টি দানবাক্সে এবার রেকর্ড ৫ কোটি ৫৯ লাখ ৭ হাজার ৬৮৯ টাকা, বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালঙ্কার পাওয়া গেছে।
কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদের ৮টি দানবাক্স থেকে পাওয়া গেছে ১৯ বস্তা টাকা। আজ শনিবার সকাল থেকে টাকা গণনা চলছে।
কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদের ৮টি দানবাক্স থেকে ১৯ বস্তা টাকা পাওয়া গেছে। প্রতি ৩ মাস পর পর দানবাক্সগুলো খোলা হলেও এবার রমজানের কারণে ৪ মাস পর খোলা হলো।
কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদের দানবাক্সের টাকা গণনা চলছে। আজ শনিবার সকালে কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও দানবাক্স খোলা কমিটির আহ্বায়ক এ টি এম ফরহাদ চৌধুরী দ্য ডেইলি স্টারকে এ তথ্য জানিয়েছে।
কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার ১৫ বস্তা টাকা পাওয়া গেছে। বর্তমানে তা গণনা চলছে।
কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের ৮টি দান সিন্দুকে এবার ৩ কোটি ৬০ লাখ ২৮ হাজার ৪১৫ টাকা পাওয়া গেছে ।