ইসি সানাউল্লাহ বলেন, ‘প্রচার-প্রচারণায় পরিবেশবান্ধব সামগ্রী ব্যবহারের ব্যাপারে জোর দেওয়া হয়েছে।’
সিইসি বলেন, ফেব্রুয়ারি বা এপ্রিল, যে সময় নির্বাচন হোক না কেন, প্রস্তুতি রয়েছে।
এর মধ্যে দুই হাজার ৭২৭ কোটি টাকা রাজস্ব বাজেট এবং ২২৯ কোটি টাকা উন্নয়ন বাজেট হিসেবে বরাদ্দ ধরা হয়েছে।
ইশরাক হোসেনের শপথ নিয়ে আপিল বিভাগের রায়ের পর আজ বিকেলে বৈঠকে বসে নির্বাচন কমিশন।
ইসি ছাড়াও ইউএন উইমেন, ইউনেসকো ও সুশীল সমাজের সহযোগিতায় এ প্রকল্প বাস্তবায়িত হবে।
আজ সকালে ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) প্রজ্ঞাপন স্থগিত চেয়ে করা রিট খারিজ করে দেন হাইকোর্ট।
ইশরাকের আইনজীবী ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন সাংবাদিকদের বলেন, হাইকোর্টের আদেশের ফলে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র হিসেবে ইশরাককে শপথ পড়াতে আইনগত কোনো বাধা নেই।
‘আমরা চাই ইসি পুনর্গঠন করে জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন দিতে হবে।’
পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আজ বুধবার দুপুর ১২টা থেকে ইসির সামনে জড়ো হন তারা।
ইশরাকের আইনজীবী ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন সাংবাদিকদের বলেন, হাইকোর্টের আদেশের ফলে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র হিসেবে ইশরাককে শপথ পড়াতে আইনগত কোনো বাধা নেই।
‘আমরা চাই ইসি পুনর্গঠন করে জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন দিতে হবে।’
পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আজ বুধবার দুপুর ১২টা থেকে ইসির সামনে জড়ো হন তারা।
‘বিদ্যমান নির্বাচন কমিশনের কার্যক্রমে সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনার প্রতিফলন ঘটবে না বলেই প্রতীয়মান হচ্ছে। যেমন, পলাতক ও মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের নির্বাচনে অংশগ্রহণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ...
সোমবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে এ কথা জানান ইসি সচিব।
লিখিত আবেদন জমা দেওয়ার পর তা সাংবাদিকদের কাছে পাঠ করে শোনান গণঅধিকার পরিষদের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসান আল মামুন।
‘আমরা গেজেটের জন্য অপেক্ষা করছি।’
২০১৩ সালের হাইকোর্টের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৮ সালে জামায়াতের নিবন্ধন বাতিলের প্রজ্ঞাপন দেয় নির্বাচন কমিশন।
সিইসি নাসির উদ্দিন বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন কোনো রাজনৈতিক বিতর্কে জড়াবে না। কমিশনের সব সিদ্ধান্ত সম্মিলিতভাবে নেওয়া হয়, এককভাবে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় না।’
সিইসি নাসির উদ্দিন বলেন, ‘কিছু সংস্কারের সঙ্গে রাজনৈতিক বিষয় জড়িত, এগুলো নির্বাচন কমিশনের হাতে নেই। এ ধরনের যেসব সংস্কারের সঙ্গে রাজনৈতিক বিষয় জড়িত, সেগুলো জাতীয় ঐকমত্য কমিশন করবে।’