সাম্প্রতিক তদন্তে এনএসসির নয়টি মাকের্টের দোকানগুলোয় বড় ধরনের অনিয়মের বিষয়টি উঠে এসেছে।
গত ২০ ফেব্রুয়ারি জনপ্রশাসন বিষয়ক উপদেষ্টা কমিটি এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার এক মাস পর ২০ মার্চ এই সংক্রান্ত নির্দেশনা পাঠিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
আবেদনে দুদক বলেছে, এসব ব্যাংক হিসাব থেকে অর্থ স্থানান্তরের চেষ্টা করছেন শেখ হাসিনাসহ অন্যরা। সুতরাং, তাদের অর্থ স্থানান্তর থেকে বিরত রাখতে ব্যাংক হিসাবগুলো জব্দের আদেশ দেওয়া উচিত।
‘দুর্নীতি থেকে বের না হলে আমরা ভালো কিছু করতে পারব না।’
আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন কমিশন তাদের প্রতিবেদনে দুর্নীতি প্রতিরোধে তিনটি সুনির্দিষ্ট সুপারিশ করেছে।
টিউলিপের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি ২০১৩ সালে বাংলাদেশে বেশি অর্থ ব্যয়ে একটি নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের চুক্তিতে মধ্যস্থতা করেছিলেন। এই চুক্তি থেকে তিনি ৩ দশমিক ৯ বিলিয়ন পাউন্ড (প্রায় ৫৭...
আজ সোমবার প্রথম বাংলাদেশ উচ্চশিক্ষা সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
ডলারের বিনিময় হারে অস্থিরতাকে দ্বিতীয় বৃহত্তম চ্যালেঞ্জ হিসাবে ধরা হয়েছে। এরপর আছে অদক্ষ সরকারি আমলাতন্ত্র, মূল্যস্ফীতি ও মূলধন পাওয়ার সীমিত সুযোগ।
তার মতে, গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের নীতির তিনটি মৌলিক বৈশিষ্ট্য ছিল। প্রথমটি হলো—অর্থনৈতিক শৃঙ্খলা ও নিয়ম-কানুন লঙ্ঘন।
আজ রোববার সকাল ১০টার মধ্যে তার দুদকের তদন্ত কমিটির সামনে হাজির হওয়ার কথা ছিল। তবে সকাল ১১টা পর্যন্ত তিনি দুদক কার্যালয়ে আসেননি।
বাধ্য হয়ে জমি বিক্রির পর ভারতে চলে যায় দুই হিন্দু পরিবার।
‘বাংলাদেশ ব্যতীত বিশ্বের কোনো দেশ দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে সম্মান করে না। ভিয়েতনাম, চীন আইন করেছে- কোনো ঋণখেলাপী, দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি সামনের কাতারে বসতে পারবে না, প্রথম শ্রেণির সুবিধা পাবে না,...
‘দেখান, আমাদের দলের প্রধান প্রধান নেতা কে দুর্নীতিবাজ? তথ্য-প্রমাণ নিয়ে আসুন। দুর্নীতিবাজ আপনাদের দলের, চোরের রাজা-চোরের মহারাজা সবই বিএনপির।’
‘সাবেক পুলিশ প্রধান হিসেবে আইনের ভক্ষকের উৎকট দৃষ্টান্ত স্থাপন করে, এত দিন ধরে দুর্নীতি করে বিপুল সম্পদের মালিক হয়েছেন, অথচ বিষয়টি সরকারের নজরে আসেনি—এমন দাবি মানার সুযোগ নেই।’
তবে কবে তাকে ডাকা হবে সেটি এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
‘দুদকসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো আলোচিত কোনো কোনো বিষয়ে যে তৎপরতা দেখাচ্ছে, তা যেন লোকদেখানো আনুষ্ঠানিকতায় পর্যবসিত না হয়।’
দুদকের অনুসন্ধানে উঠে এসেছে এ তথ্য
চুক্তি মূল্যের চেয়ে এসব সরঞ্জামের দাম ১ হাজার ৬১৯ গুণ বেশি ধরা হয়েছে।
সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডে দুর্নীতি ও অনিয়মের পরিপ্রেক্ষিতে এই ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে আইডিআরএ।