সংস্কারের একটি সুপারিশ নিয়ে বিএনপি যে অবস্থান তুলে ধরেছে তা বিভ্রান্তিকর, স্ববিরোধী ও হতাশাজনক হিসেবে উল্লেখ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশন।
এর আগে মে মাসে ব্রিটিশ লেবার পার্টির আইনপ্রণেতা টিউলিপকে তলব করেছিল দুদক।
সম্প্রতি দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় মোয়াজ্জেম হোসেন ও তুহিন ফারাবীকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
আবেদনে দুদক বলেছে, এসব ব্যাংক হিসাব থেকে অর্থ স্থানান্তরের চেষ্টা করছেন শেখ হাসিনাসহ অন্যরা। সুতরাং, তাদের অর্থ স্থানান্তর থেকে বিরত রাখতে ব্যাংক হিসাবগুলো জব্দের আদেশ দেওয়া উচিত।
দুদকের দাবি, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বোনের মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিক রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে ঢাকার পূর্বাচল নিউ টাউন প্রকল্পে নিজ ও পরিবারের জন্য সরকারি প্লট নিশ্চিত করেন।
‘প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়ন নির্ভর করবে সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী কর্তৃপক্ষ, রাজনৈতিক দল এবং নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতার ওপর’
'দুদককে আরও গতিশীল করার জন্য, আমরা স্বল্পমেয়াদী, মধ্যমেয়াদী এবং দীর্ঘমেয়াদী ব্যবস্থা হিসেবে ৪৭টি সুপারিশ প্রস্তাব করেছি।'
রোববার বাছাই কমিটি গঠন করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে আদেশ জারি করা হয়েছে।
মহিউদ্দিন আহমেদ মহিকে সহযোগিতা করেন সমবায় ব্যাংকের কয়েকজন দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা।
এর আগে দুই দফায় রায় ঘোষণার তারিখ পেছানো হয়েছে।
রায় প্রস্তুত না হওয়ায় আজ ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর বিচারক মঞ্জুরুল ইমাম নতুন তারিখ নির্ধারণ করেন।
৫ অক্টোবর রাতে চাঁদপুর সদর উপজেলার হরিণাঘাট থেকে বাহরিয়া পর্যন্ত আড়াই কিলোমিটারের মধ্যে আমরা সাতটি ড্রেজার দেখতে পাই। ড্রেজারগুলোর চারপাশে দুটি স্পিড বোট টহল দিচ্ছিল, যেন অন্য কোনো জাহাজ বা মাছ...
আজ রোববার দুপুর ১২টায় ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম এ মামলার রায় ঘোষণা করবেন।
‘আমরা যতই বলি আইন অনুযায়ী হয় না কিন্তু সরকার তো দিয়েছে! আমার মনে হয়, এটা সরকারের ব্যাপার এবং খালেদা জিয়ার পরিবার ও আইনজীবীর ব্যাপার।’
আসামি রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ১২ লাখ ৫০ হাজার টাকার সম্পদ অর্জনের তথ্য গোপন এবং ১ কোটি ১৯ লাখ ৬১ হাজার ৫৩৩ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের বৈশ্বিক দুর্নীতি দমন বিভাগের সমন্বয়ক রিচার্ড নেফিউ স্যাংশনকে দুর্নীতি দমনের হাতিয়ার হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
মামলার অপর আসামি মো. সিরাজুল ইসলাম তার বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের পর থেকেই পলাতক রয়েছেন।
দুদক মামলাটি তদন্ত করবে
স্ত্রী সেলিনা আকতার তার নিজ নামের সম্পদ বিবরণীতে ৬ কোটি ১৯ লাখ কোটি টাকার সম্পদ ঘোষণা দিলেও মাত্র ১ কোটি ২০ লাখ টাকার গ্রহণযোগ্য আয়ের তথ্য পাওয়া যায়।