উড়োজাহাজটি অবতরণের আগে আগে, এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল থেকে পাখির আঘাতের সতর্কতা জারি করা হয়। যা উড়োজাহাজের সঙ্গে পাখির সংঘর্ষের ঝুঁকি নির্দেশ করে।
উড়োজাহাজটির ২১ যাত্রী বিকল্প ফ্লাইটে চড়তে অস্বীকার করেন। তারা জেজু এয়ারের নিরাপত্তা মান নিয়ে উদ্বেগের কথা উল্লেখ করেন।
দক্ষিণ কোরিয়ার পরিবহন মন্ত্রণালয় একে দেশটির ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা বলে আখ্যায়িত করেছে।
ফায়ার সার্ভিসের বরাত দিয়ে এএফপি জানিয়েছে, সন্ধ্যা পর্যন্ত ১৬৭ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
ধারণা করা হচ্ছে, উদ্ধার পাওয়া ওই দুই ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট ছাড়া বাকি সব আরোহী নিহত হয়েছেন।
বিধ্বস্ত উড়োজাহাজটিতে ১৭৩ জন দক্ষিণ কোরীয় ও দুইজন থাই নাগরিক ছিলেন বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
স্থানীয় বাজেট এয়ারলাইন্স জেজু এয়ারের ৭সি ২২১৬ ফ্লাইটের এক যাত্রীর পরিবারের সদস্য দুর্ঘটনার কয়েক মুহূর্ত আগে তার কাছ থেকে একটি এসএমএস পান।
বার্তাসংস্থা এএফপি জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত মাত্র দুই যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।
১৭৫ জন যাত্রী ও ছয়জন ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট নিয়ে জেজু এয়ারের বিমানটি থাইল্যান্ডের ব্যাংকক থেকে ফেরার পথে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় বাজেট এয়ারলাইন্স জেজু এয়ারের ৭সি ২২১৬ ফ্লাইটের এক যাত্রীর পরিবারের সদস্য দুর্ঘটনার কয়েক মুহূর্ত আগে তার কাছ থেকে একটি এসএমএস পান।
বার্তাসংস্থা এএফপি জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত মাত্র দুই যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।
১৭৫ জন যাত্রী ও ছয়জন ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট নিয়ে জেজু এয়ারের বিমানটি থাইল্যান্ডের ব্যাংকক থেকে ফেরার পথে এ দুর্ঘটনা ঘটে।