দ্বীপটিকে ঘিরে চীনের পিপলস লিবারেশন আর্মি দুই দিনের সামরিক মহড়াও পরিচালনা করেছে।
তাইওয়ানে নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট লাই চিং গত সোমবার শপথ নেন। শপথের পর তিনি বলেন, চীন যেন সামরিক ও রাজনৈতিক শক্তি দেখানো বন্ধ করে।
মার্কিন লেফটেন্যান্ট জেনারেল স্টিফেন স্ক্লেঙ্কা আজ বৃহস্পতিবার মন্তব্য করেন, ‘স্বশাসিত দ্বীপ তাইওয়ানের চারপাশে চীনের সামরিক মহড়া প্রত্যাশিত হলেও উদ্বেগজনক।’
দেশের পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত হুয়ালিয়েন পার্বত্য এলাকায় এই ভূমিকম্প আঘাত হানে। সকালে মানুষ যখন স্কুল ও অফিসে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিল, তখনই এই ভূমিকম্প শুরু হয়।
আয়োজনের প্রতিপাদ্য ছিল তিন শূন্যের পৃথিবী গড়া—শূন্য কার্বন নির্গমন, শূন্য সম্পদ কেন্দ্রীভূতকরণ এবং শূন্য বেকারত্ব।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানায়, তাইওয়ানের নির্বাচনের ফলাফল চীনকে এতটাই অস্বস্তিতে ফেলেছে যে ফল প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে বেইজিং বার্তা দিয়ে বলে—‘তাইওয়ান চীনের অংশ’।
চীন স্বশাসিত দ্বীপ তাইওয়ানকে নিজেদের ভূখণ্ডের অংশ হিসেবে দাবি করে। প্রয়োজনে সামরিক শক্তিমত্তা ব্যবহার করে হলেও দ্বীপটিকে এক সময় নিজেদের দখলে নেওয়ার অঙ্গীকারের কথা জানিয়েছে বেইজিং।
‘এক চীন’ নীতি বাস্তবায়ন করতে তাইওয়ানকে যেকোনো মূল্যে করায়ত্ত করতে চায় বেইজিং। এই দ্বন্দ্ব অবশ্য নতুন নয়। এর নেপথ্যের গল্প জানতে হলে ফিরতে হবে কয়েক শতাব্দী পেছনে।
পশ্চিমা বিশ্লেষকদের মতে, তাইওয়ানের ২ কোটি ৩০ লাখ মানুষ প্রায় সারাক্ষণই বেইজিং এর আগ্রাসনের হুমকিতে থাকেন। চীন, গণতান্ত্রিক দ্বীপ তাইওয়ানকে নিজ ভূখণ্ডের অংশ হিসেবে বিবেচনা করে।
চীন স্বশাসিত দ্বীপ তাইওয়ানকে নিজেদের ভূখণ্ডের অংশ হিসেবে দাবি করে। প্রয়োজনে সামরিক শক্তিমত্তা ব্যবহার করে হলেও দ্বীপটিকে এক সময় নিজেদের দখলে নেওয়ার অঙ্গীকারের কথা জানিয়েছে বেইজিং।
‘এক চীন’ নীতি বাস্তবায়ন করতে তাইওয়ানকে যেকোনো মূল্যে করায়ত্ত করতে চায় বেইজিং। এই দ্বন্দ্ব অবশ্য নতুন নয়। এর নেপথ্যের গল্প জানতে হলে ফিরতে হবে কয়েক শতাব্দী পেছনে।
পশ্চিমা বিশ্লেষকদের মতে, তাইওয়ানের ২ কোটি ৩০ লাখ মানুষ প্রায় সারাক্ষণই বেইজিং এর আগ্রাসনের হুমকিতে থাকেন। চীন, গণতান্ত্রিক দ্বীপ তাইওয়ানকে নিজ ভূখণ্ডের অংশ হিসেবে বিবেচনা করে।
চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিন পিং ‘গ্রেট হল অব দ্য পিপল’ সম্মেলন কেন্দ্রে ব্লিঙ্কেনের সঙ্গে করমর্দন করেন এবং বৈঠক থেকে আসা ‘অগ্রগতিকে’ স্বাগত জানান। সাধারণত অন্য দেশের রাষ্ট্রপ্রধান চীনে আসলে এই সম্মেলন...
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তাইওয়ানের আকাশ প্রতিরক্ষা অঞ্চলে চীনের অনুপ্রবেশ বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ।
‘তাইওয়ানের বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী ও বাইরের শক্তি যে উসকানি দিচ্ছে এর বিরুদ্ধে এটি চরম সতর্কতা। ভৌগলিক অখণ্ডতা ও জাতীয় সার্বভৌমত্ব রক্ষায় এটি প্রয়োজনীয় উদ্যোগ।’
রিপাবলিকান দলের আইনপ্রণেতা ম্যাকার্থি দেশটির প্রেসিডেন্ট ও ভাইস প্রেসিডেন্টের পর সবচেয়ে শীর্ষ নেতা। তিনি আগামী বুধবার সাইয়ের সঙ্গে ক্যালিফোর্নিয়ায় বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
প্রেসিডেন্ট সাই মধ্য আমেরিকার গুয়াতেমালা ও বেলিজ সফরের যাত্রাপথে যুক্তরাষ্ট্রে যাত্রা বিরতি নিয়েছেন। সফর শেষে ফিরতি পথে তিনি মার্কিন হাউজ স্পিকার কেভিন ম্যাকার্থির সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন।
তাইওয়ান দ্বীপের কাছাকাছি অঞ্চলে ১ মাসেরও কম সময়ের ব্যবধানে দ্বিতীয়বারের মতো চীন সামরিক মহড়া পরিচালনা করায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে তাইপে।
তাইওয়ানের আকাশ প্রতিরক্ষা অঞ্চলে ১৮টি পারমাণবিক বোমা বহনে সক্ষম এইচ-৬ বোমারু বিমান পাঠিয়েছে চীন, যেটি এক নতুন রেকর্ড।