সরকার যদি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনটি সাংবিধানিকভাবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে করতে চায়, তাহলে তার আগেই পঞ্চদশ সংশোধনী এবং একইসঙ্গে ত্রয়োদশ সংশোধনীর রিভিউ নিষ্পত্তি করতে হবে।
একইসঙ্গে সংবিধানে যে কোনো সংশোধনী আনতে গণভোটের বিধানকেও পুনরুজ্জীবিত করেছেন আদালত।
বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর হাইকোর্ট বেঞ্চের আগামীকালের কার্যতালিকার প্রথমেই এই দুই রিট অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
গত ২৭ আগস্ট সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচ ব্যক্তি প্রথমবারের মতো এই রিভিউ আবেদন করেন। তারা রিভিউ আবেদনে যুক্তি দেন, জনগণের রাজনৈতিক ঐকমত্যের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক...
আগামীকাল বুধবার এ রিটের শুনানি হওয়ার কথা আছে।
মনে রাখতে হবে, অনেকগুলো যুক্তিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধানসস্বলিত সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল করা হয়েছিল। সুতরাং এই ব্যবস্থা পুনর্বহাল করতে হলে আরও শক্ত ও জোরালো যুক্তি লাগবে এবং সেই যুক্তিতে...
সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিলের রায় পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) আবেদন করা হয়েছে। সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার প্রবর্তন করা হয়েছিল।
পঞ্চদশ সংশোধনীকে কেন অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না, তা আট সপ্তাহের মধ্যে ব্যাখ্যা করতে বলেছে আদালত।
বুধবার বিকেলে রাজধানীর বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিলের রায় পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) আবেদন করা হয়েছে। সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার প্রবর্তন করা হয়েছিল।
পঞ্চদশ সংশোধনীকে কেন অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না, তা আট সপ্তাহের মধ্যে ব্যাখ্যা করতে বলেছে আদালত।
বুধবার বিকেলে রাজধানীর বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
‘এক সময় তারা এটার প্রতিবাদ করতো, এখন তারা দাবি করে আবার আগামীতে কী করবে, এর তো কোনো ঠিক-ঠিকানা নাই!’
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, সুপ্রিম কোর্টের রায় মেনে সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল হওয়ায় সেখানে ফিরে যাওয়ার সুযোগ নেই।
২০১৩ সালে মীর হাজর খান খোসোর পর বেলুচিস্তান প্রদেশের দ্বিতীয় নেতা হিসেবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন কাকার।
বাংলাদেশে আগামী জাতীয় নির্বাচন পরিকল্পিত এবং শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হবে বলে আশা প্রকাশ করেছে ভারত, তবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকার করেছে।
‘কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার সেই দাবির প্রতি কর্ণপাত না করে বিরোধী দলের আন্দোলনকে নির্মমভাবে দমন করছে। জনগণের কাছে এটা স্পষ্ট যে, আওয়ামী লীগ আগের মতো এবারও একটি প্রহসনের নির্বাচন আয়োজন করতে যাচ্ছে।...
এ দেশে আমরা অবশ্যই নির্বাচন চাই, নির্বাচন ছাড়া তো গণতন্ত্র টিকবে না কিন্তু সেই নির্বাচনটা অবশ্যই হতে হবে একটি নিরপেক্ষ নির্দলীয় সরকারের অধীনে
একটি সমস্যার তৈরি হয়েছে যে, তারা বুঝতে পেরেছেন এবং আগে থেকেই বুঝতে পেরেছেন তাদের জনগণ আর গ্রহণ করবেন না। তাই কোনোভাবেই তারা একটি নিরপেক্ষ নির্বাচনের কথা শুনছেন না।