শনিবার টঙ্গী-উত্তরা থেকে গুলশান-বনানী-মহাখালীগামী যানবাহনকে বিকল্প সড়ক ব্যবহার করার জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব বড়দিনকে ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ।
আজ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এক প্রজ্ঞাপনে এই তথ্য জানিয়েছে।
শুক্রবার ডিএমপি এ সংক্রান্ত একটি গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে।
‘আমাদের ধারণা কিছু কর্মকর্তা আত্মগোপনে আছেন।’
উদ্ভূত পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে জনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে এ আদেশ দিয়েছে ডিএমপি।
২৫টি থানায় নতুন ওসি নিয়োগ দিয়েছে ডিএমপি
দ্য ডেইলি স্টারকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ডিএমপির ওয়ারী বিভাগের সহকারী কমিশনার শামসুল ইসলাম নয়ন।
এমন সিদ্ধান্তের পেছনে ‘নিরাপত্তা ঝুঁকি’ আছে কি?—জবাবে এই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, ‘হ্যাঁ, আমরা এই বিষয়টিও বিবেচনায় রেখেছি।’
গ্রেপ্তার অভিযান এখনো চলছে এবং আজকের জনদুর্ভোগের ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন।
মহাসমাবেশ ও সমাবেশ ঘিরে উত্তেজনা যাতে সংঘাতের দিকে না গড়ায়, সে কারণে পুলিশ ২ পক্ষকেই বেঁধে দিয়েছে ২৩টি শর্ত।
পবিত্র আশুরার তাজিয়া মিছিলে দা, ছোরা, কাঁচি, বর্শা, বল্লম, তরবারি, লাঠি বহন এবং আতশবাজি ও পটকা ফোটানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।
আওয়ামী লীগের ৩টি সংগঠনকে বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে ও বিএনপিকে নয়াপল্টনে সমাবেশ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
‘পুলিশ গণগ্রেপ্তার করছে না।’
প্রতিবেদনটি পর্যালোচনা করে ডিএমপি সমাবেশস্থল বিবেচনা করে গোলাপবাগ মাঠে বিএনপিকে মহাসমাবেশ করার পরামর্শ দেয়।
বৃহস্পতিবার কর্মদিবস হওয়ায় বিএনপিকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান কিংবা নয়াপল্টনে সমাবেশের অনুমতি দেয়নি ডিএমপি।
বায়তুল মোকাররম এলাকায় সমাবেশ করতে আজ বুধবার বিকেল পর্যন্ত ডিএমপির অনুমতি পায়নি ছাত্রলীগ-যুবলীগ-স্বেচ্ছাসেবক লীগ।
‘প্রার্থীদের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে পুলিশ আরও সজাগ থাকবে।’
ঘটনায় জড়িত বাকিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তার অভিযান অব্যাহত আছে বলেও জানিয়েছে ডিএমপি।