এ বছর প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই জেলেনস্কির সঙ্গে রেষারেষি চলছে ট্রাম্পের। এর আগেও তিনি ইউক্রেনকে এই যুদ্ধ শুরুর দায় দিয়েছেন।
উভয় প্রশাসনই ইসরায়েলের প্রতি ‘ইস্পাত কঠিন’ সমর্থন জুগিয়েছে। তবে বাইডেন সব সময়ই নেতানিয়াহুকে আরও কৌশলী হওয়ার আহ্বান জানিয়ে এসেছেন—জনসম্মুখে ও পর্দার আড়ালে।
তৎকালীন ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এই সহায়তার অনুমোদন দেন। সে সময় দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছিল, তারা ‘ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব ও ভূখণ্ডের অখণ্ডতা রক্ষায় নিরবচ্ছিন্ন সমর্থন জুগিয়ে যাবে’।
গতকাল ওয়াশিংটন ডিসির অ্যারেনায় বিজয় সমাবেশে ট্রাম্প বাইডেন প্রশাসনের ‘ভুলে ভরা’ সব আদেশ বাতিলের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
বিদায়ী প্রেসিডেন্টের মতে, ‘স্বাধীন সংবাদমাধ্যমের ধারণা ভেঙে পড়ছে। সামাজিক মাধ্যমে ফ্যাক্ট চেক হচ্ছে না।’
২০২৫ সালের ২০ জানুয়ারি জো বাইডেন হোয়াইট হাউস ছাড়ার আগে এটাই সম্ভবত ইসরায়েলের কাছে শেষ পরিকল্পিত অস্ত্র বিক্রি হতে পারে। এরপরই তার উত্তরসূরি ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা গ্রহণ করবেন।
'আমরা বাংলাদেশের নেতাদের সঙ্গে আলোচনার সময় স্পষ্টভাবে ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের সুরক্ষার বিষয়ে বলেছি।’
এক বিবৃতিতে বাইডেন বলেন, ‘হান্টারের মামলার তথ্য যাচাই করলে যে কেউ বুঝতে পারবেন, শুধু আমার ছেলে হওয়ার কারণে তাকে লক্ষ্য করে এসব মামলা দায়ের করা হয়েছিল। আর এটা ভুল।’
আজ বুধবার স্থানীয় সময় ভোর ৪টা থেকে (বাংলাদেশ সময় সকাল ৮টা) যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে।
শনিবার গাজার দক্ষিণে রাফার একটি ভূগর্ভস্থ সুরঙ্গে ছয় ইসরায়েলি জিম্মির মরদেহ উদ্ধার করে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। এই ঘটনার পর থেকে বিক্ষোভে ফেটে পড়েছে ইসরায়েলিরা। এই ঘটনার দুই দিন পর এলো...
দুই নেতা বাংলাদেশকে সহযোগিতা আরও জোরদার করার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।
ট্রাম্প জানান, ‘যদি মুক্ত, নিরপেক্ষ ও আইনসঙ্গত নির্বাচন হয়, তাহলে অবশ্যই ফল মেনে নেব।’
এর আগে ট্রাম্প ১০ সেপ্টেম্বর এবিসি চ্যানেলে কমলার সঙ্গে ডিবেটে মত দিয়েছিলেন। গতকাল আবার তিনি জানান, ৪ সেপ্টেম্বর ফক্স নিউজ নেটওয়ার্কে কমলার সঙ্গে ডিবেট করবেন।
হোয়াইট হাউসের বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘প্রেসিডেন্ট (বাইডেন) ইসরায়েলকে ইরান, সহযোগী জঙ্গি সংগঠন হামাস, হিজবুল্লাহ ও হুতিদের কাছ থেকে আসা সব ধরনের হুমকি থেকে রক্ষা দেওয়ার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
কমবয়সী ডেমোক্র্যাট সমর্থকরা বাইডেনের প্রতি বিমুখ হলেও জেন জি ও সার্বিকভাবে তরুণ-তরুণীদের কাছে কমলা হ্যারিস অল্প সময়ের মাঝেই বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন।
এখনো কমলার নাম আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থী হিসাবে ঘোষণা করা না হলেও এক সপ্তাহের ব্যবধানে তার নির্বাচনী প্রচারণা তহবিলে জমা পড়েছে প্রায় ২০ কোটি ডলার (প্রায় দুই হাজার ২৩৫ কোটি বাংলাদেশি টাকা)।
১৯৯৭ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে যাদের জন্ম, তাদেরকে ‘জেনারেশন জি’ বা সংক্ষেপে জেন জি বলা হয়। কমলা হ্যারিস ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রার্থী হতে পারেন, এমন সম্ভাবনায় এই প্রজন্মের ভোটারদের মধ্যে উচ্ছ্বাস...
ওবামা সমর্থন দেওয়ার আগেই বাইডেনসহ ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রায় সকল প্রভাবশালী নেতার সমর্থন পেয়েছেন কমলা হ্যারিস (৫৯)।
কমলা জানিয়েছেন, নেতানিয়াহুর সঙ্গে তার গঠনমূলক ও খোলাখুলি কথা হয়েছে।