গবেষকরা বলেন, চাল অতিরিক্ত পলিশ করলে এতে থাকা আয়রন, ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ‘বি’র মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান কমে যায়।
‘উৎপাদিত চালগুলোকে চকচক করার জন্য ৫ বার পলিশ করা হয়। এতে করে ৪ থেকে ৫ শতাংশ চাল ওজনে কমে যায়।’
এক কেজি চাল উৎপাদনে খরচ হয় ৫৬ টাকা ৮৮ পয়সা।
‘পলিশ করার কারণে প্রায় ১২ লাখ টন চাল অপচয় হচ্ছে।’
‘ইতোমধ্যে চালকল, পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে চালের দাম ও উৎপাদন খরচ নির্ধারণের রূপরেখা তৈরি করা হয়েছে। খাদ্য, কৃষি ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় শিগগিরই বৈঠক শেষে এ বিষয়ে ঘোষণা দেয়া হবে।’
এই চালে প্রচলিত চালের তুলনায় প্রায় ৮ শতাংশ বেশি প্রোটিন এবং ৭ শতাংশ বেশি চর্বি থাকে।
চাল আমদানিতে ২৫ শতাংশ শুল্ক প্রত্যাহার করা হয়েছে
নির্দেশনা অনুযায়ী, দেশের প্রতিটি উপজেলায় অভিযান চালাবে উপজেলা ও জেলা প্রশাসন।
‘আমরা জানি না কেন দাম বাড়ছে। আমরা শুনেছি সরবরাহের কোনো ঘাটতি নেই। তবুও দাম বাড়ছে।’
চাল আমদানিতে ২৫ শতাংশ শুল্ক প্রত্যাহার করা হয়েছে
নির্দেশনা অনুযায়ী, দেশের প্রতিটি উপজেলায় অভিযান চালাবে উপজেলা ও জেলা প্রশাসন।
‘আমরা জানি না কেন দাম বাড়ছে। আমরা শুনেছি সরবরাহের কোনো ঘাটতি নেই। তবুও দাম বাড়ছে।’
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, এ বছর দুই লাখ মেট্রিক টন আমন ধান, চার লাখ মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল ও এক লাখ মেট্রিক টন আতপ চাল কেনা হবে।
ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তালিকা নাম থাকলেও গত ৮ মাসে ধরে কোনো চাল পাননি ২০ জন কার্ডধারী।
মূলত চালের আমদানিকারক ও রপ্তানিকারকরা বাড়তি কর পরিশোধ এড়াতে এই চালান স্থগিত করেছেন।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে ভারতের মোট চাল রপ্তানির প্রায় এক-তৃতীয়াংশ সিদ্ধ চাল এবং সিদ্ধ চাল রপ্তানিতে দেশটি কোনো বিধিনিষেধ আরোপ করেনি।
গতকাল ব্লুমবার্গ নিউজের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, বিশ্বের বৃহত্তম চাল রপ্তানিকারক দেশ ভারত বেশিরভাগ জাতের চাল রপ্তানি বন্ধের পরিকল্পনা করছে।
ভারত বেশিরভাগ জাতের চাল রপ্তানি বন্ধ করার কথা ভাবছে বলে ব্লুমবার্গ নিউজ জানিয়েছে।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন খাদ্য অধিদপ্তরকে জি টু জি ভিত্তিতে ও আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে চাল ও গম আমদানির নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি।