গত আগস্ট থেকে অক্টোবর বন্দরে মোট আট দশমিক ৩০ লাখ টিইইউএস কনটেইনার ওঠানামা হয়েছে।
জুলাইয়ের মাঝামাঝি থেকে শুরু হওয়া রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং অন্যান্য কারণে আগস্টে জেটিতে জাহাজগুলোর ভিড়তে স্বাভাবিক সময়ের বেশি অপেক্ষা করতে হয়েছিল।
কিন্তু বাস্তবে অত্যধিক জাহাজ ভাড়া, কনটেইনার পরিবহন ও পণ্য খালাসে দীর্ঘ সময়ের কারণে টার্মিনালটির সক্ষমতার বড় অংশ এখনো অব্যবহৃত।
৯ সদস্যের তদন্ত কমিটি আগুনের পেছনে নাশকতা বা উদ্দেশ্যমূলক কোনো কারণ খুঁজে পায়নি।
নিয়োগপত্র ও পরিচয়পত্র প্রদানসহ বিভিন্ন দাবিতে চট্টগ্রাম জেলা প্রাইম মুভার ট্রেইলার, কংক্রিট মিক্সার, ফ্ল্যাটবেড, ডাম্প ট্রাক শ্রমিক ইউনিয়ন
মাদার ভেসেল থেকে লাইটার জাহাজে করে প্রতি বছর আমদানি করা ১০ কোটি টনের বেশি পণ্য, সার ও শিল্প কারখানার কাঁচামাল খালাস করে ৪০টি অভ্যন্তরীণ নৌপথে পাঠানো হয়।
ধর্মঘটের কারণে বেসরকারি ডিপো থেকে বুকিং অনুযায়ী উল্লেখযোগ্য সংখ্যক রপ্তানি কনটেইনার বন্দরে পৌঁছতে না পারায় কলম্বোগামী কন্টেইনার জাহাজ এইচ আর আরাই আজ ছাড়া হয়নি।
কুতুবদিয়া বহির্নোঙ্গরে এলপিজি ট্যাংকারে লাগা আগুন এখনো পুরোপুরি নেভেনি।
শৃঙ্খলা ফেরাতে বন্দরের কর্মচারীরা দীর্ঘদিন ধরে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়ে আসছিলেন।
‘জেটি ও বন্দরের জলসীমায় কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি’
অ্যালার্ট ৩ অনুযায়ী বন্দরের জেটি ও বহির্নোঙর এলাকা থেকে সমুদ্রগামী জাহাজগুলোকে সরিয়ে নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
ট্রাকচালক লিটন বন্দরে ঢুকে 'এমভি হাইয়ান ভিউ' জাহাজের পেছনের রেলিং বেয়ে জাহাজের খালি কনটেইনারে ঢুকে লুকিয়ে থাকে। পরে পানি ও খাবারের খোঁজে তিনি কনটেইনার থেকে বের হলে তাকে জাহাজের ক্রুরা আটক...
তীব্র স্রোত থাকার কারণে বার্জটি ১৪ নম্বর খালের কাছে পাথরের বাঁধের সাথে লেগে একদিকে কাত হয়ে যায় এবং একে একে বারোটি কন্টেইনার খালে তীর এর কাছে পড়ে যায়।
‘বন্দর উন্নয়নে লজিস্টিক নীতিমালা প্রণয়নে একটি জাতীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে।’
আমদানি করা ৪ হাজার ৭৮৮ ধরনের পণ্যের মধ্যে ২৫টি পণ্যের জন্য ব্যয় হয়েছে ২ লাখ ৩২ হাজার কোটি টাকা।
কনটেইনার পরিবহনে বিশ্বের শীর্ষ বন্দরের তালিকায় আগের বছরের তুলনায় ৩ ধাপ পিছিয়েছে চটগ্রাম বন্দর।
চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ৬ জুলাই আমদানি পণ্যের কন্টেইনার নিয়ে পানগাঁও এক্সপ্রেস জাহাজটি রওনা দেওয়ার পর ভাসানচরের কাছে বঙ্গোপসাগরের সন্দ্বীপ চ্যানেলে ঝড়ো হাওয়ার কবলে পড়ে এক দিকে কাত হয়ে যায়।
তবে এর বাইরে সড়ক ব্যবহারের জন্য আলাদা ফি ধার্য হবে। সড়ক ব্যবহারে প্রতি কিলোমিটারের জন্য টন প্রতি ১ টাকা ৮৫ পয়সা ফি দিতে হবে।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এম শাহজাহান আজ মঙ্গলবার দ্য ডেইলি স্টারকে এ কথা জানিয়েছেন।