চট্টগ্রাম বন্দরে গতকাল নোঙর করা তেলবাহী জাহাজে অতিরিক্ত দাহ্য গ্যাস জমা হওয়ায় আগুন ধরে বিস্ফোরণ হয়েছে বলে একটি তদন্ত প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
আজ বেলা পৌনে ১১টার দিকে বন্দরের ডলফিন জেটিতে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের মালিকানাধীন ‘বাংলার জ্যোতি’ নামে ওই জাহাজে আগুন লাগার এ খবর দিয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ।
বন্দরের তথ্য অনুসারে, বন্দরের জেটিতে ১৬ কনটেইনারবাহী জাহাজ পণ্য খালাসের অপেক্ষায়। সেসব জাহাজে তিন হাজার ৬৭৪টি টিইইউএস কনটেইনার আছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় তথা আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত তথা চট্টগ্রাম বন্দর থেকে দুই হাজার ২৩৮ পণ্যভর্তি কনটেইনার খালাস নিয়েছেন আমদানিকারকরা।
২০২৪ অর্থবছরে বন্দরটি আমদানি, রপ্তানি ও খালি কনটেইনারসহ ৩১ লাখ ৬৯ হাজার (প্রতিটি ২০ ফুট লম্বা) কনটেইনার পরিবহন করেছে, যা আগের অর্থবছরে ছিল ৩০ লাখ ৭ হাজার।
গোপন সূত্রে খবর পাওয়া যায় যে কনটেইনারে বিদেশি সিগারেট আছে।
দেশে এই প্রথম কোনো বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে বন্দরের টার্মিনাল পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হলো।
বিকেল ৪টার দিকে এটি বন্দর চ্যানেল থেকে সরানো সম্ভব হয়।
‘সিপিএ টাগ বোটগুলো জাহাজটি সরাতে কাজ করছে।'
দেশে এই প্রথম কোনো বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে বন্দরের টার্মিনাল পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হলো।
বিকেল ৪টার দিকে এটি বন্দর চ্যানেল থেকে সরানো সম্ভব হয়।
‘সিপিএ টাগ বোটগুলো জাহাজটি সরাতে কাজ করছে।'
ঘূর্ণিঝড়ের সময় বড় জাহাজগুলো জেটিতে থাকলে ঢেউয়ের কারণে জেটি ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থেকে জাহাজগুলোকে সাগরে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে।
মুক্তির দিন সকাল থেকেই দস্যুরা অনেক সিরিয়াস হয়ে গিয়েছিল বলে জানান এমভি আব্দুল্লাহর প্রধান কর্মকর্তা আতিক উল্লাহ খান।
এমভি আব্দুল্লাহর নাবিকদের লাল গালিচা সংবর্ধনা দিতে প্রস্তুত ছিল বন্দর, স্বজনরা এসেছিলেন ফুল নিয়ে।
এমভি আব্দুল্লাহর ক্যাপ্টেন আব্দুর রশিদ বলেন, স্ট্রং ছিলাম, আমরা দুর্বল হয়ে পড়িনি।
বিকেল ৪টার দিকে তারা একটি লাইটার জাহাজে বন্দরে পৌঁছান।
১৮৮৮ সালের ২৫ এপ্রিল ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনামলে চট্টগ্রাম পোর্ট কমিশনার অ্যাক্ট-১৮৮৭ (বেঙ্গল) কার্যকর হওয়ার পর থেকে দিবসটি উদযাপিত হয়ে আসছে।
ইউরোপীয়দের কাছে চট্টগ্রাম বন্দরের আদুরে নাম ছিল ‘পোর্তে গ্রান্দ্রে’ বা ‘গ্র্যান্ড পোর্ট’ যদিও এটি একটি পোতাশ্রয় হিসেবে বিবেচিত হতো। ঐতিহাসিকদের কাছে চট্টলা বন্দিত হয়েছে ‘সৌন্দর্যের রানি’ হিসেবে।